১৪ অগস্ট মধ্যরাতে পথে নামেন ৮ থেকে ৮০, পুরুষ থেকে মহিলা, রূপান্তরকামী সহ সকলেই। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত তো 🧸বটেই, দেশ, বিদেশের বিভিন্ন জা🌺য়গায় চলে জমায়েত। আর এদিন রাত দখলের এই কর্মসূচি থেকে একটি বিশেষ বার্তা দিলেন সোহিনী সরকার।
আরও পড়ুন: ছেলের সঙ্গে নয়, আরজি করের প্রতিবাদে একাই মধ্যরা💎তে রাজপথে ন🔴ামলেন সৃজিতের মা!
কী ঘটেছে?
সোহিনী সরকার এদিন তাঁর একাধিক সহকর্মী যেমন গুলশানারা বেগম, উষসী রায়ের সঙ্গে যাদবপুর থানার সামনে জমায়েত করেন। সঙ্গে ছিলেন সাধারণ নাগরিকরাও। তখনই নাকি একদল মান🐻ুষ এসে যাদবপুর থানা ভাঙচুর করতে চান। এরপরই একটি ভিডিয়োতে অভিনেত্রী জানিয়েছেন দেন, 'যাঁরা যাদবপুর থানা ভাঙচুর করতে এসেছিলেন তাঁরা আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত নন। আমরা এটাকে সমর্থন করি না। যাঁরা প্রতিবাদ করতে এসেছেন তাঁদের নাম করে অনেক জায়গায় ভাঙচ𝔍ুর করা হয়েছে। কিন্তু সেটা তাঁরা করেননি।'
কী ঘটেছে ১৪ অগস্ট?
গত ৯ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে অর্ধনগ্ন অবস্থায় উদ্ধার হয় এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ। ಞজানা যায় তিনি ধর্ষিত হয়েছেন। আর সেটারই প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ১৪ অগস্ট 'রাত দখল' করেন মহিলাটা। যোগ দেন পুরুষরাও। বেঙ্গালুরু, মুম্বইতে চলে জমায়েত। আরজি কর হাসপাতালে এদিন প্রবল ভাঙচুর এবং ধস্তাধস্তি চলে। কলকাতা পুলিশের তরফে সেই ব্যক্তিদের ছবি প্রকাশ্যে আনা হয়েছে, চলছে খোঁজ খবর। তাঁরা জনগনের কাছে আবেদন করেছেন এই ব্যক্তিদের দেখতে পেলে যেন তাঁদের খোঁজ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: 'দুই মেয়ের মা হিসেবে...' শঙ্খ বাজিয়ে রাত দখল নীলাঞ্জনার, পাশে রই⛄লেন সারা-জারা
আরও পড়ুন: 'শাসক ভয় পায় কেন?', 'রাত দখল'- এর রাতেই আরজি করে প্রবল ভাঙচু🔯র, প্রতিবাদে সরব ঋত্বিক-ꦬঅঙ্কুশ
কে কী বলছেন?
সোহিনীদের এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর অনেকেই তাতে মন্তব্য করেছেন। এক ব্যক্তি লেখেন, ‘একই জিনিস বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর ঘটেছে আওয়ামীলীগের লোকজনরা হিন্দুদের উপর আক্রমন করল, আর আমরা যারা দিন রাত আমাদের হিন্দু ভাইদের মন্দির পাহাড়া দিলাম দিনশেষে সেই দোষ আপনাদের দেশ থেকে আমাদের মুসলিমদের ঘাড়ে চাপানো হল, আফসোস আপনাদের বিষয়টা আমরা বুঝতে পারলেও আপনারা আমাদের বুঝলেন না।’ আরেকজন লেখেন, ‘এখন দেখ গো। তোমাদের সংবাদমাধ্যমকে বলো। যারা আন্দোলন করে তারা কোনদিন ভাংচুর করে না, মারে না, বাড়িতে আগুন দেয়🤡 না। এগুলো করে যারা অপরাধ করে তারা হল ভাড়া করা গুন্ডা বাহিনী।’