১৫ জুলাই সাতপাকে বাধা পড়েন শোভন গঙ্গোপাধ্যায় আর সোহিনী সরকার। তাঁদের বিয়ে নিয়ে কম চর্চা হয়নি গত কয়েকদিনে। এমনকী, বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন সোহিনীর প্রাক্তন প্রেমিক রণজয় বিষ্ণুও। বিয়ের পর প্রথম সামনে এলেন লক্ষ্মীমন্ত বউমা হ🌞য়েই।
গায়ে লাল রঙের সিল্♐কের শাড়ি, সঙ্গে কালো ব্লাউজ। যাতে 𒁃সুতোর কাজ। গলায়-কানে সোনার দুল, নাকে নোলক, খোঁপা বাঁধা চুল, হাতে শাঁখা আর পলা। হাসিখুশি চেহারাতেই এলেন নতুন বউ হয়ে।
আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে 'দ্য লাস্ট সাপ☂ার' প্যারোডি ট্যাবলোর জন্য ক্ষমা চাইল আয়োজকরা
শোভনের সঙ্গে বিয়ের আগে, রণজয় বিষ্ণুর সঙ💜্গে সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী। দীর্ঘ সেই সময় দুজনে লিভ ইনও করেন। তবে ২০২২ সাল নাগাদ হঠাৎই ভেঙে যায় সেই সম্পর্ক। বয়সে ছোট শোভনকে বিয়ে করার পর কম ট্রোল হয়নি সোহিনী𓆉কে নিয়ে। এমনকী, শোভনের কারণে রণজয়কে ছেড়েছেন।
তবে এরপরই মুখ খোলেন সোহিনী। এক সংবাদমাধ্যমকে ত𒐪িনি বলেন, সম্পর্কে জড়ানোর পর ২০২০ আর ২০২১ সাল অবধি কোনও কাজ ছিল না রণজয়ের হাতে। এরপর ২০২২ সালে গুড্ডি-র কাজ হাতে আসার পর ভেবেছিলেন বুঝি বা বিয়েটা হবে, কিন্তু হয়নি। সম্পর্ক ভেঙে যায়।
আরও পড়ুন: কাজ ও সংসারের মধ্যে ভারসাম্য রাখার টিপস আমির খানের কাছ থেকেই পান রণবীর🐎।
২ বিয়ে, ৩ সন্তান আর কা꧑জ নিয়✅ে হিমশিম! কোন কথায় রণবীরের কাছে চোখের জল ফেলেন আমির
অবশ্য সোহিনীর বিয়ের সময় অভিনেতা রণজয় বিষ্ণুর এক প্রাক্তন প্রেমিকা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা তো একপ্রকার বোমা ফাটান সোশ্যাল মিডিয়াতে। যেখানে দাবি করেন, ༒প্রেমিকাদের ‘এটিএম কার্ড-এর মতো ব্যবহার’ করে রণজয়। আর তারপর আবার নেক্সট গার্লফ্রেন্ড থুরি এটিএম কার্ড জোগার করে। দেখা যায়, সায়ন্তনীর এই পোস্টে লাইক করেন সোহিনীও। যা দেখে নেট-নাগরিকদের মনে প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি সহমত শোভন-পত্নীও।
আরও পড়ুন: কুল ডুড নিককে ভারতেরꦇ ‘ন্যাশনাল জিজু’ তকমা, চটেন নাকি প্রিয়াঙ্কার বর এসব কথাতে?
এরপর অবশ্য রণজয় চুপ থাকেননি। লেখেন, ‘যে সমস্ত মানুষজন আমাকে নিয়ে বিভিন্ন কাল্পনিক ঘটনা ও বক্তব্য পাব্লিক ফোরাম এবং মিডিয়া পোর্টালের কাছে অবতারনা করে বর্তমান সময়ে গুরুত্ব পাওয়ার করুণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের প্রতি পূর্ন সমবেদনা রইল। তবু শুধুমাত্র প💝্রচারের লোভে আমার ব্যক্তিগত জীবনকে এইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করা এবং আমার পরিবারকে পাব্লিক ফোরামে ছোটো করার জন্য আমায় এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেই হত। কারণ আত্মলোভী, অসৎ কিছু মানুষ হঠাৎ অতীতের কবর খুঁড়ে কিছু মিথ্যে ঘটনার অবতারনা করে শুধু আমাকে ছোটো করছে না,অপমানিত করছে আমার পরিবারকে।’