পাচারচক্র রুখতে কাজ করতেন সুনীল শেট্টি। আর নিজের এই উদ্যোগে তিনি প্রায় ৪০০ মেয়ের জীবন বাঁচিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে একথা নিজেই জানিয়েছেন সুনীল। তবে নিজের এই উদ্যোগ, পদক্ষেপের জন্য অভিনেতা কৃতিত্ব দিয়েছেন নিজের শাশুড়ি মাকে। ঠ⛦িক কী বলছে💫ন সুনীল শেট্টি?
জুম-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা বলেন, ‘এখন সুনীল শেট্টিকে সকলেই চেনেন। আমি বহু মেয়েদের পাচর হয়ে যাওয়া থেকে আটকেছি। তব🍃ে আমার কাছে এই পুরনো ঘটনার নায়ক আমার শাশুড়িমা বিটলা কাদরী। আগে আমরা ভারত পাচার নামে একটা NGO চালাতাম। তবে পরে এই নামটি নিয়ে আমরা সমস্যায় পড়ি। অন্যান্য লোকজনও এই নাম ব্যবহার করছি। তবে এখন এর নাম বিটলা ফাউন্ডেশন। আমার শাশুড়িমা সারা বিশ্বের অনেক NGO-র সঙ্গে মিলে গোটা বিশ্বে প্রায় ৪০০ট𝓡ি অল্পবয়সী মেয়ের জীবন বাঁচিয়েছেন।’
কিন্তুু কীভাবে চলত এই অভিযান?
'আমি এটা নিয়ে কখনও কথা বলিনি। আর কথা বলতেও চাই না। সবটা বললে অনেকে ক্ষতির শিকার হতে পারেন। অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে। কারণ এগুলো এমন বিষয়, যেগুলো নিয়ে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনার ছাড়াও উচ্চতর টিম তদন্ত করেছেন। তবে আমি এটা নিয়ে কথা𝕴 বলিনি। এখন এই বিষয়টা বলছি কারণ, কথাটা জানানো দ🤡রকার। আমি হয়ত বার্তাবাহক হতে পারি। অনেক লোক আমাকে এই কাজ পরিচালনা করতে সাহায্য করেছেন। তবে এই সবকিছুর পিছনে আমার সাহসের উৎস আমার শাশুড়িমা।'
সুনীল শেট্টি আরও জানান, ‘আমি এবিষয়ে আমার শাশুড়িমায়ের সঙ্গে কাজ করেছি। তিনি অনেক বাচ্চাদের উদ্ধার করেছেন। আমরা তাঁদের থাকতে জায়গা দিচ্ছি। আমি আজও আমার ভাই-বোনেদের সঙ্গে কাজটি চালিয়ে যাচ্ছি। আমি এবিষয়ে কথা বলছি, কারণ এটা আমার ভালো লাগে। এটা কোনও সিনেমার প্রচারের জন্য বলছি না। এই কাজে আমি শান্তি পাই। আমার শাশুড়ি আমায় শিখিয়েছেন, এটা বেঁচে থাকার লড়াই। আমি ওন𝓰াকে আমার মায়ের জায়গা দেব। তবে এই কারণে আন্ডার ওয়ার্ল্ডও আমার পিছনে পড়েছিল। তবে কিছু ভালো বন্ধু আর পুলিশের জন্য আমরা সফল হয়েছি। জেট এয়ারওয়েজও সাহায্য করেছে।’