কসবায় তৃণমূল কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষের ওপর গুলি চালনꦫার ঘটনায় মাস্টারমাইন্ড ইকবালকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে, রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় ফেলে দেওয়া এই ঘটনায় শহর কলকাতাতেও ছড়িয়েছে চাঞ্চ꧂ল্য। এদিকে, শুক্রবার এই ঘটনার পরই সুশান্ত ঘোষের কাছে ফোন আসে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ফোনের পরই দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুশান্ত ঘোষকে ফোন করেন শনিবার। এদিকে বারবার প্রশ্ন উঠছে, ঘটনার নেপথ্যে কে বা কারা? সুশান্ত ঘোষ নিজে কী মনে করছেন? তারও উত্তর দিলেন এই তৃণমূল কাউন্সিলর।
তৃণমূল কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষ বলেন, ‘আমি রাজনীতির লোক। ৩৫ বছর ধরে রাজনীতি করছি। এটা রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীতা বলে মনে হয় না। বিরোধী দলের ব্যাপার আছে বলে মনে হয় না। এটা কী কারণে হচ্ছে, সেটা পুলিশ তদন্ত করছে।’ তিনি বলেন থানায় যা ঘটেছে সেটা জানালাম। এদিকে, এই কসবার গুলি চালনার ঘটনায় নাম উঠছে আফরোজের। তিনি জানান, আফরোজকে তিনি চেনেন না। এরপরই এক সাংবাদিক প্র🐟শ্ন করেন, ‘আপনাকে কী মনে হয়, রেইকি করা হয়েছে?’, প্রশ্ন ওঠে নয়তো এত সুনির্দিষ্টভাবে জানল কী করে যে এই সময় আপনার কাছে সিকিউরিটি ছিল না? তার উত্তরে সুশান্ত ঘোষ বলেন,' এক দু'দিনের কাজ নয়, দীর্ঘদিন রেইকি করার ফলে ঘটেছে। যতটুকু শুনেছি বাইরে থেকে ক্রিমিনাল এনে করেছে।' এদিকে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুশান্ত ঘোষকে ফোন করে জানিয়েছেন, দল তাঁর পাশে আছে। অন্যদিকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোনের কথা নিজেই জানান সুশান্ত ঘোষ।
( Chandrababu Naidu on Modi:🐟 মোদী ‘পরের ভোটের জন্য সর্বদা কাজ করে যান’, HTLS-এ অকপট চন্দ্রবাবু নাইডু)
এদিকে, আজ পূর্ব বর্দমানের গলসি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে কসবার শুটআউটের ঘটনায় অভিযুক্ত ইকবালকে। পুলিশ মনে করছে, এই গ্রেফতারি থেকে বহু তথ্য পেতে পারে পুলিশ। অন্যদিকে, বিষয়টি নিয়ে ফিরহাদ হাকিমও মন্তব্য𓆏 করেন। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম পুলিশের প্রতি বড় বার্তা দেন। শনিবার দুপুরে মেয়র ফিরহাদ হাকিম, সুশান্তবাবুর রাজডাঙার বাড়িতেও যান। পরিবারের সঙ্গে কথা বলে পাশে থাকার আশ্বাস দেন।