National Epilepsy Day 2024: মৃগী রোগে স্নায়ুতন্ত্র প্রভাবিত হয় এবং এর কারণে ব্যক্তি খিঁচুনিতে ভোগেন। এই সমস্যা ꦜসম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রতি বছর ১৭ নভেম্বর জাতীয় মৃগী রোগ সচেতনতা দিবস পালিত হয়। খিঁচুনির কারণে একজন ব্যক্তির কিছু সময়ের জন্য অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ থাকতে পারে।
মৃগীর খিঁচুনি কেন হয়?
মৃগীর খিঁচুনি হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে𝓡, যেমন অতীতে মাথায় আঘাত, সংক্রমণ বা মস্তিষ্কে টিউমার। কখনও কখনও মস্তিষ্কে কোন দৃশ্যমান সমস্যা নেই, তবুও মৃগীরোগ হতে পারে। মস্তিষ্কের টিউমার, সংক্রমণ, স্ট্রোক, মস্তিষ্কের ক্ষত বা আঘাত, অটোইমিউন রোগের মতো রোগের কারণে মৃগীর খিঁচুনি হতে পারে। একজন ব্যক্তির এক বা দুটির বেশি খিঁচুনি না হওয়া পর্যন্ত মৃগী রোগ নিশ্চিত করা যায় না।
মৃগী রোগের সাধারণ লক্ষণ
মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যকলাপের কারণে মꦑৃগীরোগ হয়। এই সমস্যা সম্পর্কিত কিছু সাধ🧜ারণ লক্ষণ-
১) ঘন ঘন খিঁচুনি
২) সাময়িকভাবে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৩) চিন্তা শক্তি হ্রাস
৪) গলার আওয়াজ হারিয়ে ফেলা
৫) পেশিতে ক্র্যাম্প
৬) সংবেদন পরিবর্তন
৭) কথোপকথন এবং বোঝার অসুবিধা
৮) ভয়, উদ্বেগ বা আতঙ্ক অনুভব করা।
৯) অসাড় বোধ করা
১০) কথা বলতে বা বুঝতে অসুবিধা
১১) সাময়িকভাবে বিভ্রান্ত হওয়া
১২) হৃদস্পন্দন এবং শ্বাসের হার বৃদ্ধি
মৃগী রোগ সম্পর্কে কিছু ভুল তথ্য
মৃগী রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু বিষয় বিশ্বাস করা উচিত নয়। এটি বিশ্বাস করা হয় ൲যে এটি একটি সংক্রামক রোগ যার কারণে কেউ রোগীকে সাহায্য করতে ভয়🔯 পায়, তবে এটি একটি অ-সংক্রামক রোগ এবং এটি ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়াতে পারে না। মৃগী রোগীর জুতোর গন্ধ পাওয়া বা মুখে চামচ দেওয়ার মতো বিষয়গুলি কেবলই মিথ।