'দ্য বারবার শপ উইথ শান্তনু' পডকাস্ট শো-তে এসে সুনীল শেট্টি জানালেন ৯০-এর দশকে আন্ডারওয়ার্ল্ড থেকে ফোন আসত তাঁর কাছেও। তবে তিনি সেসবে খুব একটা ঘাবড় যেতেন না। বরং সেই সব ফোনে মুখের মতো জবাব দিতেন তিনি𒁏। এসব কথা যদিও ভুলেও প্রকাশ করেননি কখনও পরিবারের কাছে।
শান্তনুর সঙ্গে দ্য বারবার শপ পডকাস্টে সুনীল বলেন, ‘‘সেইসময় এখানে (মুম্বই) আন্ডারওয়ার্ল্ড একেবারে গিজগিজ করছিল। তুমি জানো, আমার কাছেও ফোন আসত, এই করব, ওই করব। আমি গালাগাল করে দিতাম। আমাকে পুলিশ বলেছিল, ‘আপনি পাগল। শুনুন এরকম কিছু করবেন না। এতে ওরা বিরক্ত হয়ে কিছু করে বসতে পারে।’ আর আমার তাতে প্রতিক্রিয়া থাকত, ‘কী? আমি তো কিছু ভুল করিনি। আমাকে সুরক্ষা দিন।’ এরকমই একটা ব্যাকগ্রাউ🦩ন্ড থেকে এসেছি আমি।’𝕴’
অভিনেতা আরও যোগ করেন, ‘আমি এমন অনেক কাজ করেছি যা কখনও আথিয়া বা আহানকে বলিনি। কিছু পাগলামো করেছি, চোট পেয়েছি, সেখান থেকে বেরিয়ে এসেছি, নিজেই সুস্থ হয়েছি। আর সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই আমি সবসময় বলি, সময়ই সব ঠিক করে দেয়।’ আরও পড়ুন: সেরা অভিনেতা হৃতিক, সেরা অভিনেত্রী আলꦰিয়া! সবচেয়ে বেশ🌜ি পুরস্কার পেল ব্রহ্মাস্ত্র, তারপরেই গঙ্গুবাই
সুনীল এই পডকাস্ট শো-তেই জানান, তিনি যখন ছোট ছিলেন তখন বসবাস করতেন একটি রক্ষণশীল এলাকায়। কিন্তু পরে তাঁর বাবা গোটা পরিবারকে নিয়ে আসে নেপেনসি রোডে। আথিয়ার বাবা বলেন, ‘আমি বলব না🌟 ওটা একটি কুখ্যাত এলাকা ছিল। তবে ওখানে গ্যাং-এর মতো জিনিস ছিল। এবং মুম্বইয়ের প্রথম গোল্ডেন গ্যাং উঠে আসে ল্যামিংটন রোড থেকেই। এই এলাকার একটা ইতিহাসও আছে। যদিও এটা তাঁর ব্যবসার জন্য একটা দুর্দান্ত জায়গা ছিল, তবে তিনি চ🌜াননি যে তাঁর বাচ্চারা এই এলাকায় বেড়ে উঠুক। কারণ, তাঁর ভয় ছিল একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর গিয়ে সেই পরিবেশ তাঁর বাচ্চাদের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এমন একটা এলাকায় চলে গিয়েছিল যেখানে উন্নত সংস্কৃতি, ভালো স্কুল, ভালো মানুষ রয়েছে।’
কাজের সꦆূত্রে সুনীল শেট্টিকে শেষ দেখা গিয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘হান্টার টুটেগা নেহি তোড়েগা’ ও ‘ধারাভি ব্যাঙ্ক’-এ।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )