ললিত মোদীর সঙ্গে সম্পর্কের খবর সামনে আসার পর থেকে ক্রমাগত ট্রোলের মুখে পড়তে হয়েছে সুস্মিতাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় হেটার্সদের যোগ্য জবাবও দিয় চলেছেন অভিনেত্রী ক্রমাগত। সুস্মিতার নামের পাশে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে বারবার ‘গোল্ড ডিগার’ কথাটা। সাধারণত ‘গোল্ড ডিগার’ কথাটা সেই সমস্ত মানুষের ক্ষেত্রে ব্যঙ্গাত্মকভাবে ব্যবহার করা হয় যারা টাকা সম্পত্তি বা ক্ষমতার লোভে সম্পর্কে জড♑়ায়।
সুস্মিতার সমর্থনে ইতিমধ্যেই মুখ খুলেছেন বহু তারকা। এবার অভিনেত্রীর হয়ে কথা বললেন প্রাক্তন প্রেমিক বিক্রম ভাট। বিক্রম জানালেন, সুস্মিতা সেই মানুষদের তা🥂লিকায় পড়েন না যারা সম্পর্কে জড়ানোর আগে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স দেখে।
১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্স জয়ের পর বলিউডে পা রাখার𒊎 পর বিক্রম ভাটের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সুস্মিতা। সুস্মিতার বলি ডেবিউ ‘দস্তক’ লিখেছিলেন বিক্রম। যদিও তখন বিবাহিত ছিলেন তিনি। তবে সুস্মিতার জন্য পরꦓিবারকে ছাড়তেও রাজি ছিলেন। তবে কয়েকবছর পর ভেঙে যায় সেই সম্পর্ক।
সুস্মিতাকে ‘গোল্ড ডিগার’ বলে ট্রোল করা হচ্ছে এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এক সাক্ষাৎকারে বিক্রম বলেন, ‘সুস্মিতা ভালোবাসা খোঁজে, অর্থ না। আমার মনে হয় অন্যের জীবন নিয়ে মজা করাই এখন বিনোদন। কারও জীবনের কষ্টও কারও জীবনের বিনোদন। সবসময়েই আসলে তা ছিল। করিনা (কাপুর) যখন সইফকে বিয়ে করল তখনও ট্রোলড হতে হয়েছিল। আসলে এটাই হয়ে আসছে। তুমি যদি ত🌞ারকা হও, তোমার কোনও সিদ্ধান্ত যদি তাঁদের কাছে আপত্তিকর বা মজাদার লাগে, ট্রোল শুরু হয়ে যাবে।’
বিক্রম আরও বলেন, ‘সুস্মিতা শেষ মানুষ যে সম্পর্কে জড়ানোর আগে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স দেখে। আমার তো কানাকড়িও ছিল না। আমি কখনোই ভুলব না ওই আমাকে আমেরিকায় নিয়ে গিয়েছিল। আমার খরচ দিয়েছিল ট্রিপে। আমরা যখন লস অ্যাঞ্জেলসে পৌঁছই তখন ওখানে লি👍মোজিন রাখা হয়েছিল আমাদের জন্য। সুস্মিতা আমাকে বলেছিল আমার প্রথম আমেরিকায় ঢোকাটা ও স্পেশ্যাল করতে চꦉায়।’
গত সপ্তাহে ললিত মোদী সুস্মিতা সেনের সঙ♎্গে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি শেয়ার করে দু'জনের সম্পর্কের খবর সামജনে আনেন। তারপর থেকেই ক্রমাগত চ