একদিকে কঙ্গনা রানাওয়াত, অন্যদিকে সোহম চক্রবর্তী। দুজনেই এই মুহূর্তে চড় কাণ্ডের কারণে চর্চিত। একজন থাপ্পড় খেয়েছেন, অপ📖রজন মেরেছেন। যদিও দুটি পৃথক ঘট☂না। তবে এবার নিজের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিলেন বিধায়ক, অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী।
প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থী সোহম চক্রবর্তী🍨 নিজের দোষ মেনে নিয়ে বলেন, জনপ্রতিনিধি�� হিসাবে এভাবে প্রকাশ্যে মেজাজ হারিয়ে কারোর গায়ে হাত তোলা তাঁর ঠিক হয়নি। ঠিক কী বলেছেন সোহম?
আনন্দবাজারকে সোহম জানান, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে গালিগালাজ করায় আমার মাথা গরম হয়ে গিয়েছিল। আমাকে এবং আমার দেহরক্ষীকেও কটূক্তি করা হয়। তবে জনপ্রিতিনিধি হিসাবে এমন কাজ করা আমার ঠ꧙িক হয়নি। আমার ভুল হয়েছে।’
আরও ꦺপড়ুন-'হ্যাঁ মেরেছি', অকপট সোহম, বিস্ফোরক দাবি নিউটাউনে মার খাওয়া মালিকের
সোহম জানান, রেস্ত🅺োরাঁর মালিক যে ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন, তাতে তাঁ🐈র (সোহমের) মারমুখী চেহারা দেখা যাচ্ছে। তবে সোহমের দাবি, ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল আরও আগে। তাঁর কথায়, শ্যুটিং করতে যাওয়ার পর থেকেই কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছিল। রোস্তোরাঁর মালিক তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। তাঁর দেহরক্ষীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়, গায়ে হাতও তোলা হয়। চলে গালিগালাজ। সোহমের কথায়, ‘সেই ঘটনার ভিডিয়ো কিন্তু প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে এটা ঠিক জন প্রতিনিধি হিসাবে আমার গায়ে হাত তোলা ঠিক হয়নি। মেজাজ হারানো ঠিক হয়নি। বিষয়টা প্রশাসনের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল।’
এদিকে সোহমের প্রযোজনা সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে, রেস্তোরাঁয় শ👍্যুটিং করার জন্য মালিক আনিসুর আলম, ১০ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তবে তারপরেও অব্যবস্থা থাকায় কথা কাটাকাটি শুরু হয়। যদিও এর আগে রেস্তোরাঁ মালি𓆉ক আনিসুর আলম দাবি করেছিলেন, তিনি শ্যুটিংয়ের জন্য কোনও টাকা নেননি।
এদিকে শুক্রবার সোহম জানিয়েছিলেন, শ্যুটিং করছিলেন তিনি। চেঁচামিচি শুনে ছুটে যান। রেস্তোরাঁর মালিক তাঁর এক নিরাপত্তারক্ষীকে ধাক্কা দিলে তিনি রেগে গিয়েছিলেন। সোহমের অভিযোগ ছিল, সেসময় তাঁকেও গালিগালাজ করা হয়েছিল। মারধরের প্রসঙ্গে এর আগে সোহম বলেছিলেন, ‘সে তো মেরেইছি। গালিগালা⛎জ করবে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে খিস্তি করবে, সেটা মেনে নেওয়া যায় না। ৪টে চড় মেরেছি, ধাক্কা মেরেছি। অভিনেতারাও তো মানুষ। আমাদেরও আবেগ আছে। সেতারই প্রতিফলন ঘটেছে।’