‘প্রজাপতি’র ২৫ দিন। তারই উদযাপনে উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা দেব। অভিন🌌েতা হলেও তিনি যে আবার সাংসদও। তাই তাঁর সঙ্গে বারবারই রাজনীতি ও সিনেমা দুটোই মিলে মিশে যায়। আর 'প্রজাপতি'র মুক্তির আগে থেকেই বারবার তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। এদিন ‘প্রজাপতি’র ২৫ দিনের উদযাপনেও তাঁর অন্যথা হয়নি। অভিনেতার পাশপাশি এদিন সংসদ হিসাবেও রাজনৈতিক মন্তব্য করতেও শোনা গেল দেবকে।
সম্প্রতি দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য প্রসঙ্গেই এদিন মুখ খোলেন দেব। মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে গিয়ে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীর বার্তা ছিলু 'লোভ সংবরণ করুন। কারোর কাছ থেকে কিছু নিয়ে থাকলে সেটা ফেরত দিয়ে দিন। বারবার ক্ষমা চᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাইলে মানুষ ঠিকই ক্ষমা করে দেবেন।' এদিন দলীয় নেত্রীর সেই বক্তব্য ধরে ঘাটালের সাংসদ বলেন, ‘আমি তো দু'দিন আগেই বলেছিলাম, যেটা ভুল, সেটা ভুল। এখনও বলছি যদি 💟ভুল কাজ আমিও করে থাকি, দল করে থাকে কিংবা অন্য দলও করে থাকে, সেটা ভুল। আমার মনে হয় ভুল হতেই পারে, তবে সেটা মেনে নিয়ে কীভাবে শোধরানো যায়, সেটাই বড় বিষয়।'
তবে এদিন দেব স্পষ্ট করে দেন, রাজনীতির সঙ্গে তিনি কোনওভাবেই সিনেমাকে গুলিয়ে ফেলতে চান না। তাঁর কথায় ভালোবাসা দিলেই ভালোবাসা পাওয়া যায়। ไকাউকে আক্রমণ করে লাভ নেই।
প্রসঙ্গত, 'প্রজাপতি' ছবিটির নন্দনে কোনও শো টাইম না পাওয়া নিয়ে প্রথম থেকেই রাজনৈতিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে। মিঠুন চক্রবর্তীকে ছবিতে ꧋নেওয়ার কারণেই দেবের 'প্রজাপতি' নন্দনে জায়গা পায়নি বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এমনকি মিঠুন চক্রবর্তীকে ‘ফ্লপ অভিনেতা’ বলে তকমা দিতে ছাড🍰়েননি তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। মিঠুনকে ছবিতে নেওয়া দেবের ‘আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত’ বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।
যদিও সেসময় এর জবাব দিতে ছাড়েননি দেব। বলেছিলেন, ‘কুণাল দা অনেক বড়, ওঁকে কিছু বোঝাবার নেই। শুধু এটুকুই বলব, রাজনীতিটা যেমন আমার বিষয় নয়, তেমন সিনেমাটা আমার বিষয়। ওটা আমার উপরই ছেড়ে দিন, বুঝে নেব। সিনেমা নিয়ে কোনও টিপ্পনি করবেন না।’ শুধু তাই নয়, দেবকে বলতে শোনা গিয়েছিল, 'ছোটবেলা থেকেই সাহস আমার বেশি। রাজনীতি, সৌজন্য, ছবি তিনটে আলাদা জিনিস। সৌজন্য বিষয়টা ছোটবেলা থেকে শিখেছি। রাজনীতি মানে আমার কাছে মানুষের ভালো করা, আর সিনেমাটা মানুষের বি♐নোদনের জন্য।'