শহর জুড়ে রঙের আমেজ। এ বছর দোল আর হোলি একসঙ্গেই পড়েছে। তাই উদযাপনের প্রস্তুতি তুঙ্গে। এ বছর দোলের কী প্ল্যান অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রর! হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে শ্রীলেখা জানিয়💃েছেন, ‘আমি তো আমার বাচ্চাদের সঙ্গেই থাকি। আমাকে কেউ ডাকে না, আর আমার যেতেও ভালো লাগে না টিপিক্যাল লোকজনের সঙ্গে'।
এ বছর দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষা দিচ্ছেন শ্রীলেখা কন্যা। দোলের পরের দিনই মেয়ের সাইকোলজি পরীক্ষা। তাই পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত সে। শ্রীলেখা জানিয়েছেন, ‘দোল নিয়ে প্ল্যান তো করেছিলাম, তবে ভেন্যু ঠিক হচ্ছে না। সেকারণে আরও প্ল্যান হচ্ছে না’। আরও পড়ুন: ‘পথপশুদের গায়ে๊ কোনও রকম ꧃রং বা আবির লাগাবেন না’, দোলে বিশেষ বার্তা তথাগতর
প্রত্যেক বছর কী♔ রঙ খেলেন? অভি🔯নেত্রী খানিক আক্ষেপের সুরে জানিয়েছেন, ‘রঙ খেলার লোক পাই না। লোকগুলো আজকাল আর রঙিন নেই। লোকগুলো বড্ড কেমন যেন একটা হয়ে গিয়েছে। নিজেকে তো একা একা রঙ দেওয়া যায় না! (হাসি)’
দোল ঘিরে বিশেষ স্মৃতি নিয়ে অভিনেত্রী বলেছেন, ‘একটা তো ভয়ের ভয়ের স্মৃতি মনে আছে। মাকে জোর করে রঙ দিতে এসেছিলেন দুজন মহিলা। আর মা একদম ভয় পেতেন। কারণ মায়ের খুব অ্যালার্জি হয়ে যেত। তখন তো আর তেমন এত আবির ছিল না। তখন আমার বয়স মাত্র ৪-৫ বছর। আমার মনে আছে, ওটা দেখেই ভয়ে আমি হাত-পা ছুঁড়ে কেঁদেছিলাম।’ আরও পড়ুন: ‘সুকান্ত আমাকে রং খেলতে রাজি করিয়েছে’, দো�🌺�ল নিয়ে বিশেষ প্ল্যান ফাঁস করলেন অনন্য়া
‘বড় হয়ে অনেক মজা করেছি। বেলুনে, পিচকিড়িতে রঙ ভরে ছাদে উঠে রা🅺স্তায় দিয়ে যে যাচ্ছে তার গায়ে বেলুন ছুঁড়েছি। প্রেম প্রেম রঙিন, ওরকম কোনও স্মৃতি আমার মনে পড়ছে না♓। আসলে আমার বাবা ছিলেন খুব রাগী। তবে এখন বুঝি কেন বাবা তেমন ছিলেন! আমার বাবার সামনে পাড়ার কোনও রোমিও আমার গায়ে রঙ লাগাবে অত সাহসই কারও ছিল না। আমরা একটা শাসনের মধ্যে বড় হয়েছি'।
প্রসঙ্গত, ‘নেগেটিভ’ ছবিতে একেবারে অন্য লুকে দেখা যাবে শ্রীলেখাকে। ছবিতে একটি আইটেম গানে নাচবেন অভি꧑নেত্রী। আগামী কাজের প্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ‘ওটার শ্যুটিং করা হয়ে গিয়েছে। এদিকে আজই আমার ইউটিউবে রিলিজ রয়েছে হোলির একটা এপিসোড’।