অভিনেত্রী, লেখিকা হিসাবেই তাঁর পরিচিতি। তবে টুইঙ্কল খান্নার আরও এক পরিচয় তিনি স্বনামধন্য অভিনেতা রাজেশ খান্না ও অভিনেত্রী ডিম্পল কপাডিয়ার মেয়ে। সেই সুত্র ধরেও তাঁর পরিচয়ের সঙ্গে অভি🦹নয় শব্দটা জুড়েই যায়। তবে সম্প্রতি অক্ষয় পত্নী টুইঙ্কল জানাচ্ছেন, কর্মজীবনের শুꦚরুতে তিনি নাকি মাছওয়ালি ছিলেন।
চমকে উঠলেন নাকি? তবে এক্কেবারেই ঠিক কথাই শুনছেন। সম্প্রতি The Icons-এ কমেডিয়ান জনি লিভারের ๊সঙ্গে কথোপকথনে দেখা যায় টুইঙ্কেল খান্নাকে। সেখানেই তিনি জনি লিভারকে তাঁর শুরুর দিকের কাজকর্ম নিয়ে নানান প্রশ্ন করেন। কথা প্রসঙ্গে টুইঙ্কেল খান্না জানান, ‘আমার প্রথম কাজ ছিল খরিদ্দারদের কাছে মাছ ও চিংড়ি বিতরণ করা। আমার ঠাকুমা ও বোনের একটি মাছ কোম্পানি ছিল। সেখানে মাছ পৌঁছে দেওয়াই ছিল আমার কাজ। ওঁরা বলত তু মাছওয়ালি হ্যায়।’
আরও পড়꧋ুন-'এই মুখগুলো যে ভীষণ চেনা', ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বিরোধীদের নিয়ে সরব অনুপম খের
আরও পড়ুন-শ্বাস নিতে অসু🐲বিধা হত, হাঁপিয়ে যেতাম, মাটিতে বসলে উঠতꦫে পারতাম না: অকপট ঋতাভরী
টুইঙ্কল খান্না তাঁর প্রথম দিকের কাজকর্মের কথা বলার পর জনি লিভারও তাঁর ধারাভি বস্তিতে কঠিন শৈশবের কথা শেয়ার করেন। জনান তাঁর বাবা ছিলেন মাতাল, তাই স্কুলে পড়াশোনার জন্য কাকার কাছে চাকা চাইতে হত। বলেন, ‘আমি স্কুলে পড়ার সময়ই খরচ চালাতে মদের দোকানে কাজ করতাম🍎, যাতে সংসার খরচের টাকা দিতে পারি।’ জানান, ‘আমিও ফুটপাতে কলম বিক্রি করে বেড়াতাম, যখಌন বিক্রি হত না, তখন বিভিন্ন অভিনেতাদের নকল করে বেড়াতাম। যাতে লোকজন একটু বিনোদন পেলে কলম কেনেন।’
এর আগেও এক সাক্ষাৎকারে জনি লিভার জানিয়েছ🎃িলেন, একসময় টাকার অভাবেই তাঁকে স্কুল ছাড়তে হয়েছিল, তিনি আসলে স্কুল ড্রপ আউট।