ꦰআমাদের বাবা-মায়ে🍸র পরে, গুরুরা আমাদের পথ দেখান, কীভাবে দায়িত্বশীল হতে হয় এবং আমাদের জীবনের সমস্যাগুলি কীভাবে সমাধান করতে হয় তাও শেখান। তাই আজ গুরু পূর্ণিমা উপলক্ষে, গুরুদের জন্য বিশেষ কিছু করতে চাইলে এই পাঁচটি সুস্বাদু পদ তৈরি করে তাঁদের পরিবেশন করতে পারেন।
পায়েস: পায়েস প্রতিটি উৎসবেই বাঙালি বাড়িতে হয়ে থাকে! এই গুরু পূর্ণিমায় আপনিও এই বিশেষ পদ খুব সহজেই বা🔴ড়িতে বানিয়ে নিতে পা🗹রেন।
𝔉উপকরণ: ৪ কাপ দুধ, ১/৪ কাপ জল, ১/৪ কাপ চাল, ৪-৬ টেবিল চামচ চিনি, ১/২ চা চামচ এলাচ গুঁড়ো, আর টুকরো করা কাজু। তাছাড়াও𓆉 এতে কাঠ বাদাম, পেস্তা ও গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন।
আরও পড়ুন: বাংলার সাপ🧸 কামড়ালে তার চিকিৎসা করཧতে অনেকাংশেই ব্যর্থ প্রচলিত ওষুধ! তাই রাজ্যে এভিএস তৈরির দাবি
প্রণালী: চাল কয়েকবার ধুয়ে জল ঝরিয়ে নিন। তারপর একটি পাত্রে দুধ দিয়ে মাঝারি আঁচে ফুটিয়ে নিন এবং চাল দিয়ে নাড়ুন। প্রতি ৩ মিনিটে অন্তর নাﷺড়তে থাকুন যতক্ষণ না চাল সেদ্ধ হয়। তারপর তাতে চিনি যোগ করুন এবং ৩-৪ মিনিটের জন্য রান্না করতে থাকুন। পায়ে𓂃স কিছুটা ঘন হয়ে এলে এলাচ গুঁড়া ও কাজু , অন্যান্য বাদাম ও গোলাপ জল দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন।
খিচুড়ি: বর্ষা মানেই খিচুড়ি, তাছাড়া এটি ভোগ হিসেবে ভগবানকেও নিবেদন করা হয় আর গুরু তো দেব তুল্য, তাই তাঁ𓄧র জন্য এই বিশেষ পদ বানাতেই পারেন।
উপকরণ: ২/৩ কাপ চাল, ১/৩ কাপ মুগ ডাল, সাড়ে ৩ কাপ জল, ১/৪ চা চামচ হলুদ, ২ টেবিল চামচ ঘি, নুন স্বাদমতো,🦄 ১ চা চামচ তেল।
প্রণালী: একটি পাত্রে চাল 🌄ও মুগ ডাল নিয়ে ৩-৪ বার ধুয়ে নিন। জল ঝরিয়ে, হলুদ, তেল, জল এবং নুন দিয়ে প্রেসার কুকারে সেদ্ধ হতে দিন। ৪টি সিটি হাই ফ্লেমে তারপর ৩টি সিটি মাঝারি আঁচে দিন। তারপর ৮ ♑থেকে ১০ মিনিট গ্যাস বন্ধ করে ভাপে রাখুন, তারপর ঢাকনা খুলে ঘি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন খিচুড়ি।
আরও পড়ুন: আলসারের সমস্যায় 𓃲ভুগছেন? ঘরোয়া কয়েকটি জিনিসেই কমতে পারে ভোগ♛ান্তি
সুজির হালুয়া: এটিও একটি সহজ ও উপাদেয় পদ। অনে🤡কেই হালুয়া ভোগ হিসেবে নিবেদন করেন।
উপকরণ: দেড় কাপ জল, ৫ টে🍎বিল চামচ চিনি, ৪ টেবিল চামচ ঘি, ১/২ কাপ সুজি, পছন্দ মতো বাদাম।
প্রণালী: মাঝারি আঁচে কাড়াই গরম করুন। তাতে ঘি দিয়ে গরম করে, সুজি দিয়ে দিন। সুজি ভেজে নিয়ে তাতে জল দিয়ে ফুটতে দিন। সুজি সেদ্ধ 💙হয়ে গেলে তাতে চিনি দিয়⛄ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করুন। চিনি গলে মিশে গেলে তাতে বাদাম দিয়ে মিশিয়ে নামিয়ে নিন।
নারকেলের নাড়ু: নারকেলের নাড়ু শুধু সুস্বাদুই নয় স্বাস্থ্যকর🎀ও। চিনির পরিবর্তে গুড় দিয়ে এই মিষ্টি বানালে তা আরও স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। বাঙালি হেঁশেলে গুড়ের নাড়ু বহু দꦍিন থেকেই হয়ে আসছে। বিভিন্ন পুজো-পার্বণে এটি প্রসাদ হিসেবে নিবেদন করা হয়।
উপকরণ: ১ নারকে🐓ল, ২০০ 🔯গ্রাম গুড় আর সামান্য তেল বা ঘি।
প🧜্রণালী: প্রথমে নারকেল কুড়িয়ে নিন। তারপর কড়াইতে নারকেল ও গুড় দিয়ে পাক দিত෴ে থাকুন। তারপর নামিয়ে হাতে ধরার মতো ঠান্ডা হলে, গোল গোল করে নাড়ু আকারে পাকিয়ে নিন। মাঝে মাঝে হাতের তালুতে অল্প ঘি বা তেল লাগিয়ে নিন এতে হাতে নারকেলের পাক লেগে যাবে না।
দধিকর্মা: গুরুদের জন্য এই বিশেষ পদটি বানিয়ে নিতে পারেন।
উপকরণ: ১/২ কাপ কাঁচা দুধ, ১/২ কাপ দই, ২ টেবিল চামচ মধু, ২ 🌱টেবিল চামচ ঘি, ৩ টে🥀বিল চামচ চিনি, ২-৩টি তুলসী পাতা, ১/৪ কাপ ভাজা মাখানা, কাজু, বাদাম, পেস্তা।
প্✨রণালী: একটি পাত্রে দুধ, দই ও ဣমধু তারপর চিনি, ঘি, কাজু, বাদাম, পেস্তা, তুলসী পাতা ও মাখানা দিন, এগুলি ভাল করে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে বিশেষ পদ।