গবেষণায় দাবি করা হয়েছে আমেরিক🅰ায় প্রতি পাঁচজন করোনা আক্রান্ত হলে তাঁদের এক জন লং কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন, অর্থাৎ তাঁর মধ্যে এখনও নানান লক্ষণ দেখা যাচ্ছে করোনার। আরও বলা হয়েছে♈ যে একাধিক ধরনের লং কোভিড হতে পারে। মেডরক্সিভ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণাপত্রটি, নেপথ্যে ছিলেন লন্ডনের কিংস কলেজের গবেষকরা। এই গবেষণা অনুযায়ী মোট তিন ধরনের লং কোভিড আছে। এবং এদের প্রত্যেকেরই লক্ষণ একে অন্যের থেকে আলাদা।
ব্রিটেনের মোট ১৪৫৯ মানুষের উপর গবেষণা করা হয় যাঁদের করোনা ধরা পড়ার ১২ সপ্তাহ পরেও থেকে গিয়েছে করোনার সমস্ত লক💮্ষ𒀰ণ। এই রোগীদের গবেষকরা তিন দলে ভাগ করেছেন।
প্রথম ভাগে ফেলেছেন সেই সব লং কোভিড রোগীদের যাঁদের মধ্যে দীর্ঘকালীন স্নায়ুর সমস্যা দেখা গিয়েছে, এর মধ্যেꦗ স্বাদ-গন্ধ না পাওয়া, মাথা ঘোরা, মানসিক অবসাদ, মাথা ব্যথা, ইত্যাদি লক্ষণ দেখা গিয়েছে। মূলত যে রোগীরা আলফা কিংবা বিটা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে এই লং কোভিড দেখা যাচ্ছে।
দ্বিতীয় দলে রয়েছেন সেই লং কোভিড রোগীরা যাঁদের মধ্যে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা রয়ে গিয়েছে, যাঁদের করোনা হয়ে যাওয়ার দীর্ঘ সময়ের পরেও শ্বাস নেওয়ার꧑ কষ্ট, বুকে ব্যথা, ফুসফুসের ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা গিয়েছে। ভ্যারিয়েন্ট আসার আগে যাঁরা মূল জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে এই লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে।
তৃতীয় দলে রয়েছেন যাঁদের পেটের সমস্যা রয়ে গিয়েছে।
এই প্রতিটা লক্ষণই পুরনো, নতুন কিছুই নয়। তবুও সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এর তরফে একটা লিস্ট বানানো হয়েছে করোনার লক্ষণের, যেগুলোকে আবার পাঁচ ভাগে ভাঙা হয়েছে যেমন, সাধারণ লক্ষণ, শ্বাস🐻 এবং হার্টের সমস্যা, স্নায়ুর সমস্যা, পেটের সমস্যা এবং অন্যান্য।
তবে এই গবেষণা থেকে এটা স্পষ্ট যে লং কোভিড নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন রয়েছ𒈔ে। তবে আপা༒তত যা জানা গিয়েছে তাতেও কোভিড রোগীদের চিকিৎসাতে সাহায্য হবে।