হলুদ রঙের অত্ജযন্ত সুস্বাদু এই ফল হল অ্যাপ্রিকট। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পুষ্টির ভান্ডার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এর জুড়ি মেℱলা ভার। একবার নিয়ম করে খেতে শুরু করলেই পাবেন দারুণ রেজাল্ট। বাজারে শুকনো পাওয়া গেলেও তাজা অ্যাপ্রিকটও স্বাস্থ্যের জন্য অমৃতের সমান। এর রয়েছে নানান উপকারিতা।
অ্যাপ্রিকটকে সুপারফুড, এতে খুব কমꦗ ক্যালরি আছে কিন্তু পুষ্টিকর উপাদানে এটি পরিপূর্ণ। অ্য✨াপ্রিকটে বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, পটাসিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, জিক্সানথিন-সহ অনেক উপাদান রয়েছে যা মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া এতে রয়েছে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
আরও পড়ুন: এবার AI দিয়েই হাঁটুর অপারেশন, ব𓃲িস্ময়কর ঘটনা ঘটালেন কলকাতার চিকিৎস𝓡ক
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, অ্যাপ্রিকট চোখের জন্যও দারুণ উপকারি। এতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ এবং জেক্সানথিন। এই তিনটি উপাদানই চোখের জন্য খুব উপকারী। এপ্রিকটᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ চোখ༒ের ছানি এবং রাতকানা হওয়ার ঝুঁকি কমায়। একই সঙ্গে, এটি চোখের অন্যান্য বহু রোগেরও ঝুঁকিও কমায়।
১৫৫ গ্রাম অ্যাপ্রিকটে রয়েছে ৩.১ গ্রাম ফাইবার।𓄧 এতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবার রয়েছে। তাই এটি সব দিক থেকেই ভীষণ উপকারী। অদ্রবণীয় ফাইবার মলকে নরম করে, যার ফলে সকালে সঠিকভাবে পেট পরিষ্কার হয়। সেই সঙ্গে ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়ায় যা পেট সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া অ্যাপ্রিকট পেটকে অনেকক্ষণ ভরা রাখে, এতে ক্ষুধার অনুভূতি কমে। অর্থাৎ যারা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্যও এটি খুব উপকারী।
আরও পড়ুন: মাছ-মাংস খে♋তে পারেন না? চিন্তা নেই, এই শাক সবজির মধ্যেই পাবেন প্রোটিনের গুণ
অ্যাপ্রিকট সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই ত্বককে কোমল করে তোলে। এটি বয়স🌊ের কারণে ত্বকের নীচে কোলাজেনের ক্ষয় রোধ করে। কোলাজেন ত্বকের নীচে থেকে, ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।
বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, জিক্সানথিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো উপাদানগুলি শরীরে ক্যানসার প্র𝓀তিরোধক উপাদান হিসেবে কাজ করে যা কোষগুলিকে ফ্রি র্যাডিক্যালের হাত থেকে রক্ষা করে, ♏যার কারণে কোষগুলিতে কোনও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থাকে না। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস না থাকলে ক্যানসার কোষ বৃদ্ধিও পেতে পারে না।
অ্যাপ্রিকট শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। অ্যাপ্রিকটে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় এটি তাই এটি রক্তচাপ বাড়াতে দেয় না। অ্যাপ্রিকট লিভারকে ক্ষতির হাত থেকেও রক্ষা করে। অ্যাপ্রিকট শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট কমতে দেয় না, অর্থাৎ আপনি যখন কঠোর পরিশ্রম করবেন তখন শরীরকে সহজে দ🐼ুর্বল হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।