১। শ্যামলবাব𝕴ু নিলামে একটা তোতা কিনবেন। নিলাম শুরু হলো। শ্যামলবাবু দাম হাঁকালেন, ‘১০ হাজার টাকা।’
ভিড়ের মধ্যে চিকন গলায় কে যেন বলল, ‘৫০ হাজার টাকা।’ শ্যামলবাবুর মেজাজ বিগড়ে গেল। ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার? কোন বড়লোকের ব্যাটা ত🅠োতাটা নিতে পারে, তিনি দেখে ছাড়বেন। শ্যামলবাবু বললেন, ‘এক লাখ টাকা।’ চিকন গলা আবার বলল, ‘দুই লাখ।’ শ্যামলবাবু এবার খেপেই গেলেন। বললেন, ‘পাঁচ লাখ।’ কান পাতলেন, নাহ্, এবার আর কেউ পাল্টা দাম হাঁকাল না।
তোতাটা হাতে নিয়ে শ্যামলবাব♓ু নিলামের সঞ্চালককে বললেন, ‘এটা কথা বলতে পারে তো? নইলে এত দাম দিয়ে কিনলাম কেন?’
নিলাম সঞ্চালক বললেন, ‘কথা বলতে 🌊পারে না মানে? আপনার কী মনে হয়? এতক্ষণ কে আপনার সঙ্গে পালটা দর 𓃲হাঁকাচ্ছিল!’
(আরও পড়ুন: প্যাচপ্যাচে ঘামের মধ্যেও যেন মুখে লেগে থাকে হাসি! পജড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। প্রচন্ড খিদে নিয়ে হোটেলে খেতে বসেছে একজন । ম𝔉াছটা মুখে দিয়েই ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলেন তিনি।
: এই ব্যাটা, মাছ পচা কেন ? ডাক ত💃োর 🌃মালিককে। মালিক কোথায় ?
: পাশের হোটেলে খেতে গেছে, স্যার।
(আরও পড়ুন: গরমের মধ্যে মনখারাপ করবেন না, এখনই পড়ে নিꦚন দিনের সেরা ৫ জোকস, মনটা জুড়িয়ে যাক)
৩। এক মোরগ আর হাঁসকে তাদের অপরাধের সাজাস্বরূপ জেলখানায় পাঠানো হল। জেলাখানায় মন খারাপ করে মোরগ হাঁসকে♏ জিজ্ঞেস করল, হাঁস ভাই, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
হাঁস: আমি তো জানি না। তুমি বরং ওই কোনায় বসে থাকা ইঁদুর ভা✤য়াকে জিজ্ঞেস করো?
মোরগ: ইঁদুর ভায়া, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
উত্তর এল, আমি ইঁদুর না, শজারু!’
(আরও পড়ুন: রবিবার সক๊ালে মন ভালো রাখুন, যতই গরম লাগুক, পড়ে নিন দিনের স꧂েরা ৫ জোকস আর হেসে নিন)
৪। ক্লাসের মধ⛦্যে ইতিহাসের শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলেন, তোমাদের মধ্যে কে বলতে পার, পানিপথের প্রথম যুদ্ধ কবে হয়েছিল?
অমল: আমি বলব স্যার?
শিক্ষক: বলো।
অমল: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধের আগেই স্যার।
(আরও পড়ুন: সোমবার🧜ের কাজের চাপ কমাতে চান? একটু হাসুন তাহলে, পড়ে নিন দিনꦑের সেরা ৫ জোকস)
৫। এক🎉 কৃষকের ছিল তরমুজের খেত। খেতে অনেক তরমুজের ফলন 🦂হতো। কিন্তু রাত হলেই কিছু দুষ্টু ছেলেপুলে এসে ওই কৃষকের তরমুজ খেয়ে যেত। একদিন কৃষক একটা বুদ্ধি আঁটলেন। তরমুজের খেতে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিলেন।
রাতের বেলা ꦛছেলেরা তরমুজ চুরি করতে এসে দেখে, তরমুজের খেতে সাইনবোর্ড লাগানো। ꧟তাতে লেখা আছে, ‘সাবধান! এই খেতের একটি তরমুজে বিষ মেশানো আছে!’
পরদিন কৃষক দেখলেন, তাঁর সব তরমুজই অক্ষত। খুশিমনে বাড়ি যাওয়ার পথ ধরবেন, হঠাৎ লক্ষ করলেন, খেতে আরও একটা সাইনবোর্ড লাগানো। তাতে লেখা, ‘সাবধান൲! এখন দুটো তরমুজে বিষ মেশানো আছে!’