পুজো আসতে আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি। এই সময় সকলেই সুন্দর করে সেজে উঠতে চায়, নিজের পছন্দের পোশাকে ফিট দেখাতে চায় নিজেকে। আর তাঁর জন্য ওজন কমানোরဣ প্রবণতা দেখা যায়। ওজন কমানোর জন্য অনেকেই ডায়েট করেন, জিমে যান, হাঁটাহাঁটি করেন, বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম, যোগব্যায়াম এবং প্রাণায়াম করেন। এতে ওজন কমলেও অনেক সময় পেটের চর্বি কমে না। আপনিও যদি আপনার পেটের চর্বি কমানোর জন্য ওয়ার্কআউট করেন, তাহলে তার পাশাপাশি এই ঘরোয়া পানীয়টিও খেতে পারেন। এতে পেটের চর্বি দ্রুত গলবে, পাবেন মনে মতো চেহারা।
মা ও শিশু পুষ্টিবিদ, ডায়েটিশিয়ান রমিতা কৌর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়🧜ো শেয়ার করেছেন। সেই ভিডিয়োটির মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন যে পেটের মেদ কমাতে প্রতিদিন আপনার রান্নাঘরের ꧃সাধারণ কয়েকটি মশলা দিয়ে ফ্যাট বার্নার পানীয় তৈরি করে নিতে পারবেন। সকালে এটি খেলে আপনি আপনার কোমর এবং পেটের মেদকে মোমের মতো গলিয়ে দেবে।
আরও পড়ুন: মুঠোফোনের মাধ্যমে পাঠান শাꩵরদীয়ার শুভেচ্ছাবার্๊তা, আপনার জন্য রইল কিছু নমুনা
এটি বানানোর জন্য একটি পাত্রে এক গ্লাস জল নিয়ে গরম হতে দিন, কিছুটা গরম হয়ে এলে কিছু তুলসী পাতা, এক টুকরো দারুচিনি এবং এক চতুর্থাংশ চা-চাম💎চ হলুদ দিন। এবার এক ইঞ্চি আদা🐈 পিষে নিয়ে তাতে দিয়ে দিন। এই সব কিছু মিশিয়ে মাঝারি আঁচে প্যানটি ঢেকে রাখুন। ১০ মিনিট ফোটানোর পর গ্যাস বন্ধ করে ছেঁকে নিন গ্লাসে। ব্যাস তৈরি হয়ে যাবে মেদ গলানোর পানীয়।
সকালে খালি পেটে এই পানীয়টি খান। কিছু দিনের মধ্যেই আপনি অনুভব করবেন যে আপন🌞ার 𝔉পেটের চর্বি গলতে শুরু করেছে।
আসলে, আদার 🀅প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি ফোলা প্রতিরোধ করে এবং বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে। হলুদও মেদ কমাতে সাহায্য করে। মেটাবলিজম বাড়াতে এবং ক্ষুধা দমনেও সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: পুজোয় কি এ🎀বার উ🥂ত্তরবঙ্গে? এনবিএসটিসির পুজো পরিক্রমার বুকিং শুরু, ডিনারও থাকছে
দারুচিনি রক্তে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে। যা সুস্বাদু খাবারের প্রতি আকর্ষণ কমায়, মেটাবলিজম বাড়াতে এবং পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে। তুলসী পাতা মেটাবলিজম বাড়ায় যা দ্রুত ক্যালরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এ𝔉ইভাবে, প্রতিদিনের এই পানীয়টি খেলে কয়েক দিনের মধ্যেই এর প্রভাব চোখে পড়বে। তবে শুধু এই পানীয় খেলে হবে না, তার সঙ্গে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখাটাও ⛦গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতে হবে, আর নিয়ম মেনে ঘুমাতে হবে।