পরবর্তী খবর
বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Side Effects of Raisin: কিশমিশ খেতে ভালো লাগে? জানেন, এর ফলে কী হতে পারে
বহু রান্নায় কিশমিশ দেওয়া হয়। তার বাইরে এমনিও কিশমিশ খান𒁃 অনেকে। এই শুকনো ফলটির অনেক গুণ। এতে নানা ধরনের ভিটামিন তো বটেই, তার সঙ্গে বহ♈ু রকমের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো থেকে শুরু করে, ওজন কমানো— বহু ধরনের সাহায্য করে এই ফলটি।
কিন্তু অতিরিক্ত 🔜কিশমিশ নানা র🔥কম বিপদ ডেকে আনতে পারে। জেনে নিন সেগুলি কী কী?
- অতিরিক্ত কিশমিশ খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। শরীরে জলের পরিমাণ কমে যেতে পারে। এমনকী অন্য খাবার থেকে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিগুণ সংগ্রহ করার ক্ষেত্রেও বাধা তৈরি হতে পারে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে কিশমিশ ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু অতিরিক্ত কিশমিশ ওজন বাড়িয়ে দেয়। কারণ এতে ক্যালোরির মাত্রা অনেকটাই বেশি। ফলে এটি বেশি খেলে বেড়ে যেতে পারে ওজন।
- কিশমিশে ক্যালোরির পাশাপাশি চিনির মাত্রাও অন্য শুকনো ফলের তুলনায় বেশি। তাই এটি বেশি মাত্রায় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যাঁদের ডায়াবিটিসের সমস্যা আছে, তাঁদের এই ফলটি বুঝেশুনে খাওয়া উচিত।
- কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফলে এটি শরীরে জমা হওয়া দূষিত পদার্থ সাফ করে দিতে পারে। কিন্তু শরীরে টক্সিনের মাত্রা যদি তেমন বেশি মাত্রায় না থাকে, তাহলে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিও করতে পারে। দেখা গিয়েছে, বেশি মাত্রায় কিশমিশ খেলে কোষের ক্ষতিও হতে পারে।
তাহলে প্রশ্ন হল রোজ কী পরিমাণে কিশমিশ খেতে পারেন? চিকিৎসকরা বলছেন, মোটামুটি ৮-১০টি কিশমিশ খাওয়াই যায়। তবে যাঁদের ডায়াবিটিস বা 🍎রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা কিশমিশ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।