কোভিডের আতঙ্ক তো রয়েছেই। তার সঙ্গে এবার যুক্ত হল🍰 নতুন ফ্লু ভাইরাসের🅷 আতঙ্ক। একেবারে অচেনা একটি স্ট্রেন এবার নানা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। তার উপর ভালো ভাবে কাজ করছে না ফ্লুয়ের টিকাও।
সম্প্রতি আমেরিকার চিকিৎসক, সংক্রামক রোগ এবং অতিমারি বিশেষজ্ঞ সে দেশের এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, চলতি বছরে ফ্লুয়ের নতুন একটি স্ট্রেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। প্রতি বছরই বিজ্ঞানীরা একটা আন্দাজ করে নেন সে বছরের শীতে ফ্লুয়ের জীবাণু কেমন আকার নেবে। সেই হিসাবে টিকাও তৈরি করা হয়। কিন্তু এ🧸 বছর ജH3N2 নামের নতুন একটি প্রজাতির ফ্লু-ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। এটির গড়ন সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের কোনও আন্দাজ ছিল না। তাঁদের কোনও পূর্বাভাস না থাকার ফলে এ বছর ফ্লুয়ের যে টিকাটি বাজারে এসেছে, তা জীবাণুটির প্রায় কোনও প্রভাব ফেলছে না। ফলে হু-হু করে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জা-আক্রান্তের সংখ্যা।
কী হতে পারে এর ফলে? বিজ্ঞানীদের আশঙ্কꦓা অতিমারি দ্বিগুণ আকার ধারণ করতে পারে। বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলা হচ্ছে ♑‘টুইনডেমিক’। যমজ-অতিমারি। একটির প্রভাব বাড়লে অন্যটিরও প্রভাব বাড়বে সেক্ষেত্রে।
প্রত্যেক বছরই শীতে ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ে। ভ্য়াকসিন দিয়ে তা আটকানোর চেষ্টা করেন চিকিৎসকরা। এ বছরও তার ব্যাতয় হয়নি। কিন্তু এবারের টিকা নতুন ফ্লু ভাইরাসের উপর কাজ না করায় রীতিমতো সংকটে পড়েছেন চিকিৎসকরা। একদিকে বাড়ছে ওমিক্রনের 🐭আতঙ্ক। অন্যদিকে মারাত্মক ভাবে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জা।
এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলা এবং মাস্ক পরার মত🌃ো স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। না হলে আমেরিকার এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অতিমারি বিরাট আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্ক🧸া করছেন তাঁরা।
শীত কেটে গেলে এই সমস্যা কমবে বলেও আশা। কিনඣ্তু তত দিন 𓆏রীতিমতো সাবধানে না থাকলে বড় বিপদ আসতে চলেছে। সা