⛦মঙ্গলের মাটিতে পা দিল মানুষ? সেখানে নাকি শুরু হল পাকাপাকি বসবাꦜস। পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে, তাতে সুদূর ভবিষ্যতে যে এমন কিছু করতেই হত, সে বিষয়ে সন্দেহ ছিল না। কিন্তু সাত তাড়াতাড়িই কি ঘটে গেল এই কাণ্ড? মঙ্গল গ্রহে কি বসবাস শুরু করল মানুষ?
এই প্রশ্নের উত্তর একই সঙ💜্গে ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’।&nbꦜsp;
‘না’— তার কারণ, মানুষ এখনও পর্যন্ত মঙ্গল গ্রহে পৌঁছোতে পারেনি। মহাকাশ যান সেখানে পৌঁছে গিয়েছে। মঙ্গলের মাটি, সেখানকার জলবায়ু সম্পর্কে তথ্য মানুষের হাতেও এসেছে। কিন্তু সরাসরি সেখানকার মাটিতে এখনও মানুষের পা পড়েনি, তাই বসবাস⛦ এখন দূরের ভাবনা।
এবার আগের প্রশ্নটির উত্তর আংশিকভাবে ‘হ্যাঁ’, তার কারণ, বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বুকেই বানিয়ে ফেল༺েছেন কৃত্রিম মঙ্গলগ্রহ। থ্রিডি প্রিন্টার꧅ে তৈরি হয়েছে মঙ্গলের পরিবেশ। সেখানেই থাকতে শুরু করেছেন ৪ বিজ্ঞানী।
কী কী আছে এই এলাকায়? প্রত্যেকের জন্য আলাদা ঘর, রান্নাঘর। এছাড়াও ছোটখাটো হাসপাতাল, খেলাধুলোর জায়গা, শরীর চর্চার জন্য জিম, চাযষের জায়গা এবং 🅰দুটো বাথরুম। এব🧜ং এখন থাকতে থাকতে বিজ্ঞানীরা বোঝার চেষ্টা করছেন, তাঁদের যদি সত্যিই কোনও দিন মঙ্গলগ্রহে গিয়ে থাকতে হয়, তাহলে কী কী প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হবে।
শুধু এসবই নয়, এমন ব্যবস্থাও থাকছে, কখনও যদি কোনౠও যন্ত্র বিকল হয় বা আবহাওয়াজনিত কারণে যদি কোনও বিপদে পড়তে হয়, তাহলে সেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য তাঁদের কী কী করতে হবে।
প্রত্যেকের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে ভার্চুয়াল রিয়𒈔্যালিটির। সেই যন্ত্র♈ পরেই তাঁরা হাঁটাহাঁটি করছেন। মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ যেমন হবে, ঠিক সেই পরিস্থিতিতে হাঁটার জন্য যা যা করতে হবে, এক্ষেত্রেও তাই। সব মিলিয়ে পুরোপুরি মঙ্গলগ্রহের পরিবেশই সৃষ্টি করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা।
পৃথিবীতে ধীরে ধীরে কমছে প্রাকৃতিক সম্পদ। বাড়ছে জন🌟সংখ্যা। আগামী দি🌄নে যে স্থান সংকুলানের জন্য মঙ্গল গ্রহে আস্তানা বানানোর দরকার পড়বে না— এমন কথা কেউ বলতে পারেন না। আর তাই সেই দিকেই এগোচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। সেই লক্ষ্যেই আরও একধাপ এগোন গেল বর্তমান এই ব্যবস্থার মাধ্যমে। আগামী দিনে এটিকে আরও উন্নত করার পরিকল্পনাও আছে তাঁদের।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ♏্ক )