শীতকাল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ফ্🍒রিজের ঠান্ডা জল পান করা বন্ধ করে দিয়ে থাকি প্রত্যেকে। তবে এখনও আরও (RO)-র জল পান করে থাকি। শীতকালে এই জলও ঠান্ডা হয় যায়। তবে আপনাদের কী জানা আছে, শীতকাল হোক বা গরম কাল, ঠান্ডা জল পান করা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর? ঠান্ডা জল পান করলে কী কী সমস🍨্যা দেখা দিতে পারে জেনে নিন—
১. প🌜েট খারাপ- ঠান্ডা জল পেট খারাপ করে। ঠান্ডা জল পান করলে খাবার দেরিতে হজম হয়। এর ফলে পেট ব্যথা¸ বমি বমি ভাব হয়, পেট থেকে শব্দ বের হয়। ঠান্ডা জলের তাপমাত্রা পৃথক হয়, যা পেটে যাওয়ার পর খাবার হজম করতে সমস্যা দেখা দেয়। এ 🌱কারণে পেটে ব্যথা হতে পারে।
২. মাথা ব্যথা- ব্রেন ফ্রিজ সম্পর্কে অনেকেই শুনেছেন। অত্যন্ত ঠান্ডা জল পান বা অত্যধিক আইসক্রিম খা💞ওয়ার ফলে মাথা ব্যথা হতে পারে। ঠান্ডা জল স্পাইনের সংবেদনশীল স্নায়ুকে ঠান্ডা করে। যার ফলে মস্তিষ্ক প্রভাবিত হয়। এ কারণে মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়।
৩. হৃদযন্ত্রের গতি কমে যায়- আমাদের শরীরের ভেগাস স্নায়ু থাকে, একে আবার কার্নিভাল স্নায়ুও বলা হয়, যা ঘাড় থেকে শুরু হয়ে হৃদযন্ত্র, ফুসফুস এবং হজম প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। ঠান্ডা জল পান করলে এটꦫি স্নায়ু ঠান্ডা করে হার্ট রেট কম করে দেয়।
৪. কোষ্ঠকাঠিন্য- গৃহ তাপমাত্রায় রাখা জল পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। কিন্তু ঠান্ডা জল খাবার হজম করার ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে। এ কারণে সলিড খাবার হজম হতে সময় নেয় এবং 🅰কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়।
৫. ওজন বৃদ্ধি করে- ঠান্ডা জল শরীরে জমে থাকা ফ্♕যাটকে শক্ত করে দেয়। এ কারণে ফ্যাট বার্ন হতে পারে না। তাই ওজন কম করার চেষ্টা করে থাকলে ঠান্ডা জল পান করা বন্ধ করুন। ঠান্ডা জল ওজন কম করার প্রক্রিয়াকে কঠিন করে তোলে।