১। উকিল বলছেন চোরকে, ‘তুমি বলছ, তুমি নিরপরাধ, অথচ পাঁচজন সাক্💦ষী বলছে, তারা তোমাকে দো💖কান থেকে ঘড়িটা চুরি করতে দেখেছে।’
চোর: হুজুর, আমি এমন ৫০০ 🌸জনকে হাজির করতে পারব, যারা আমাকে চুরি করতে দেখেনি!
(আরও পড়ুন: সপ্তাহ শౠেষ হতেই চলল, এবার একটু আনন্দ করুন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। এক লোক টাকা জাল করতে-করতে ভুল করে একবার একটা জাল চৌদ্দ টাকার নোট তৈরি করে ফেলল। নোটটা চালানোর জন্♕য একদিন সন্ধ্যায় সে একটা পান-দোꦅকানির কাছে গেল।
: ভাই, এই নোটটার ভাঙানি হবে?
: হবে।
: হবে? উত্তর শুনে সে অবাক। পান-দোকানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে দ্রুত চলে এল সে। এসে দেখে পান-দোকানি ত✃াকে দুটো সাত টাকার নোট দিয়েছে।
(আরও পড়ুন: রবিবার সন্ধ্যা মজায় �🔴�কাটুক, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, হেসে নিন প্রাণভরে)
৩। দাঁত কিড়মিড় করতে করতে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকলেন হরিপদ। চিৎকার করে বললেন, ‘কোথ꧟ায়? ওই হতচ্ছাড়া চোরটা কোথায়? ডাকুন ওকে।’
চোখ কপ🐻ালেꦗ তুলে বললেন ডাক্তার, ‘কীসের চোর? কোন চোর?’
হরিপদ বললেন, ‘আমার এত সুন্দর বিদ꧃েশি হ্যাট চুরি 🐟হয়ে গেল, আর আপনি বলছেন কিসের চোর?’
ডাক্তার: কী করে বুঝলেন, আমার এখানেই চুরি হয়েছে?
হরিপদ: আপনার কর্মচারীদের মধ্যে কেউ আমার হ্যাটটা বদলে দিয়েছে। এটা কিছুতেই আমার হ্যাট হতে পারে না। এটা দেখতে অত🌺্যন্ত কুৎসিত এবং নকশাটাও জঘন্🦹য।
ডাক্তার: হুম। তার মানে, আপনার চ🍨োখের অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে।
(আরও পড়ুন: মাসের প্রথম দিন, আজ মনখুলে হাসলে🦋 ♏বাকি মাস ভালো যাবে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। চিকিৎসক-রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে।
রোগী: ডাক্তারবাবু, আমার সম🧔স্যা হল, আমিও সব কিছুই দুটি করে দেখি।
চিকিৎসক: হুম্, রোগটা বেশ জটিল মনে হচ্ছে।
রোগী: একটা কিছু করেন ডাক্তারবাবু। আমি খুব সমস্যায় আছি✅।
চিকিৎ😼সক: ঠিক আছে, সামনের খালি চেয়ারটিতে আগে বসুন তো।
রোগী: চেয়ার তো দুটি খালি। তা কোনটাতে বসব স্যার?
(আরও পড়ুন: গোমড়া মুখ কেন? এক🐠টু তো হাসুন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, থাকুন ফুরফুরে)
৫। ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চায় রবিন। কিন্তু তার নিজের কোনও ঘোড়া নেই। অতএব, সে এক খামারমালিকের কাছ থেকে তাঁর ঘোড়াটা ধার করল। ঘোড়ার মালিক বললেন, ‘আমার ঘোড়াটা খুবই ভালো দৌড়ায়। কিন্তু লাফ দেওয়ার আগে ওকে একটা সংকেত দিতে হয়। আ༺পনি যখন বলবেন হুরররর্, তখনই সে লাফ দেবে।’
কথা মতোই কাজ করল রবিন। ঘোড়দৌড়ের মাঠে যখনই বেড়ার ൩ওপর দিয়ে লাফ দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে, রবিন বলে ‘হুরররর্’। আর ঘোড়াটা লাফ দিয়ে বেড়া ডিঙিয়ে যায়। এমন করে দুটো বেড়া পার হওয়া গেল। পরেরবার রবিন ‘হুরররর্’ বলল ঠিকই, কিন্তু ঘোড়া তো আর লাফায় না! বেড়া ভেঙেচুরে একেবারে কুপোকাত!
রেগেমেগে ঘোড়ার মালিকের কাছে গেল রবিন। বলল, ‘ধুর মিয়া, আপনার ঘোড়াটা কানে কম 🗹শোনে। আমি চিৎকার করে বললাম, হুরররর্, ব্যাটা শুনলই না!’
ঘোড়ার মালিক বললেন🦩, ‘সে কি, না তো! ওর কানে কোনো সমস্যাই নেই! ꦉশুধু বেচারা চোখে দেখে না!’