কলা অনেকেরই খুব প্রিয় ফল। শরীর ক্লান্ত থাকলে এই ফলটি খুব দ্রুত হারানো শক্তি ফিরিয়ে 𒈔দেয়। কিন্তু যথেচ্ছ কলা বিꦰপদও ডেকে আনতে পারে। তাই কলাকে শুধুমাত্র উপকারী বলে ধরে নিলে ভুল হবে।
কলার প্রচুর পুষ্টিগুণ। ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স তো আছেই, তার সঙ্গে আছে পটাসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদান। এর প্রতিটাই শরীরকে প্রচুর🐎 শক্তি জোগায়, পেশির ক্ষয় রোধ করে, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কিন্তু তার পরেও কলা খাওয়ার কিছু বিপদ আছে।
কলাকে হাই ক্যালোরি-যুক্ত খাবারের তালিকায় ফেলা হয়। প্রতিটা কলার ম🍨ধ্যে প্রায় ১০৫ ক্যালো🍰রি করে থাকে। এটি ওজন বাড়িয়ে দেয়।
তবে সমস্যার এখানেই শেষ নয়। বেশি পেকে যাওয়া কলার মধ্যে থাকা স্টার্চ ভেঙে চিনিতে পরিণত হয়। ফলে যাঁদের ডায়াবিটিসের সমস্যা আছে, তাঁরা কলা খেলে বিপদে পড়তে পারেন। তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যাঁদের ডায়াবিটিসের সমস্যা নেই, তাঁরাও এর ফলে সমস্যায় পড়তে পারেন। তাঁদের ক্ষেত্রেও ওজন বাড়িয়ে দিতেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ পারে অতিরিক্ত পেকে যাওয়া কলা।
তাহলে প্রশ্ন হল কলা কি সত্যিই উপকারী একটি ফল, নাকি এটি সমস্যা সৃষ্টি করে? চিকিৎসকরা বলছেন, পরিমিত কলা খেলে তা সমস্যার সৃষ্টি করে না। এ জন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে রোজ সর꧒্বাধিক ক’টা কলা খাওয়া যেতে প෴ারে?
এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করছে অনেকগুলো বিষয়ের ওপর। বয়স, ওজন, কতটা খাটাখাটনি করতে হয়— এগুলো মাথায় রেখেই উত্তরটা দেওয়া সম্ভ𒁏ব। চিকিৎসকদের মতে, রোজ দুটো কলা যে🌱 কেউ খেতেই পারেন। যদি না তাঁর ডায়াবিটিসের মতো সমস্যা থাকে। তেমন সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের থেকে জেনে নিতে হবে আদৌ কলা খেতে পারবেন কি না।
আর যাঁরা একটু🍬ꦺ বেশি কায়িক পরিশ্রম বা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, শরীরেও বিশেষ মেদ নেই, তাঁরা রোজ তিনটে পর্যন্ত কলা খেতে পারেন। তার বেশি নয় মোটেই।