বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যে কোনও মানুষের শরীরেই দেখা যায় একা൲ধিক জটিলতা। তবে যেহেতু♉ একজন নারীদের শরীরকে বারবার কাটা ছেঁড়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, তাই পুরুষদের তুলনায় নারীদের শরীরে তৈরি হয় বেশি জটিলতা। ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সী প্রত্যেকটি মেয়েদের তাই উচিত একবার হলেও মেডিকেল টেস্ট করিয়ে দেওয়া। আজ এই প্রতিবেদনে আপনি জানুন কোন ৮ টি মেডিকেল টেস্ট করিয়ে নেওয়া উচিত ত্রিশোর্ধ মহিলাদের।
১) HPV পরীক্ষা: মহিলাদের মধ্যে সারভিক্যাল ক্যানসা🌸রের প্রবণতা সবথেকে বেশি লক্ষ্য করা যায়। জরায়ুর ক্যানসার যাতে বৃদ্ধি না পেতে পারে তাই ৩ থেকে ৫ বছর অন্তর অন্তর নিয়মিত হিউমান প্যাপিলোমাভাইরাস পরীক্ষা করে নেওয়া প্রয়োজဣন।
(আরো পড়ুন: পাত্তাবং, বেলত🌠ার, সান্তুক, লুংচু: হাঁসফাঁস গরমে ভিড় এড়াতে পৌঁছে যান এই অফবিট জায়গার একটিতে)
২) স্তন পরীক্ষা: সারভিক্যাল ক্যানসারের পরে মহিলাদের মধ্যে যে ক্যানসারের প্রবণতা সবথেকে বেশি দেখা যায়, সেটি হলো স্তন ক্যানসার। প্রাথমিক পর্যায়ে স্তনে টিউমার বা অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা গেলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসಌকের পরামর্শ নেবেন। এছাড়া বার্ষিক পরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নিন আপনার স্তনে কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে কিনা।
৩) থাইরয়েড পরীক্ষা: মহিলাদের ক্ষেত্রে থাইরয়েড বেড়ে🍰 যাওয়ার সম্ভাবনা খুব লক্ষ্য করা যায়। তাই🐼 প্রতি বছর একবার করে থাইরয়েড পরীক্ষা করে নেওয়া প্রয়োজন।
৪) ব෴্লাড প্রেসার এবং কোলেস্টেরল পরীক্ষা: প্রতি ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর অন্তর ব্লাড প্রেসার এবং কোলেস্টরেল পরীক্ষা করিয়ে নেবেন। একটি নির্দিষ্ট সময়ে অন্তত যদি আপনি এই পরীক্ষা করান তাহলে আপনার হৃদরোগের বা ব্রেন স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে যায়।।
৫) গ্লুকোজ পরীক্ষা: আপনি ডায়াবেটিসের রোগী কিনা, তꦏা জানার⛎ জন্য প্রতিবছর একটি করে পরীক্ষা করে নেওয়া প্রয়োজন। আপনার পরিবারে কারণ এই রোগ থাকলে ভবিষ্যতে আপনার ডায়াবিটিক হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
(আরো পড়ুন: কয়েক কিলো বাড়তি ওজন নিয়ে ভাবছেন? কো♚ন সময়ে ওজন মাপছেন, সেটিতেও সমস্যা হতে পারে)
৬) হাড়ের ঘনত্ব পরীক্ষা: সময়ের সাথে সাথে হাড় হয়ে যায় নমনীয়। অস্টিওপোরোসিস এবং হাড় ক্ষয়ের মত রোগ সনাক্ত করার জন্য প্🐓রতিবছর একটি ডেক্সা স্ক্যান করে নেওয়া প্রয়োজন।
৭) চোখের প🃏রীক্ষা: ছানি অথবা গ্লুকোমার মতো যাতে কোনও সমস্যা আপনাকে বিরক্ত না করতে পারে তার জন্য প্রতিবছর একবার করে চোখের পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।
৮🌱) ক্যানসার স্ক্রিনিং: কোলন ক্যানসার অথবা ত্বক ক্যানসারের💃 মত কোনও রোগ যাতে আপনার শরীরে অতর্কিত বাসা না বাঁধতে পারে, তার জন্য প্রতিবছর ক্যানসার স্ক্রিনিং করে নেওয়া প্রয়োজন।