সফল হতে শুধুমাত্র পরিবারের সাপোর্ট লাগে তা নয়, লাগে এমন একজন মানুষের হাত চেয়ে কখনও আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার কথা চিন্তাও করবে না। এমন একজন মানুষ,⛦ যাকে প্রকৃত বন্ধু বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করবেন আপনি। আজ বন্ধু দিবসে জানুন এমন কিছু কনটেন🐎্ট ক্রিয়েটরদের কথা, যাদের সফলতার পেছনে হাত রয়েছে তাঁদের বন্ধুদের।
অনুষ্কা রাঠোর: অনুষ্কা একজন বিখ্যাত কনটেন্ট ক্রিকেটার। টানা ৪ বছর অক্লান্ত প🐈রিশ্রম করার পর অবশেষে তিনি সাফল্য অর্জন করেছেন। তিনি তাঁর এই সফলতার জন্য বন্ধু আয়ুশ শুক্লাকে বারবার ধন্যবাদ জানান। আয়ুশ কিন্তু অনুষ্কার মতই একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটার। প্রথম যখন এই পথ চলা শুরু হয় দুজনের, তখন দুজনেরই ২৫০০ ফলোয়ার্স ছিল। তবে কোনও প্রতিযোগিতা করে নয়, একে অপরের পাশে থেকেই এই পথ চলেছিলেন দুজনে। আজ দুজনেই বিখ্যাত এবং দুজনেই খুব ভালো বন্ধু।
(আরও পড়ুন: হয়ে যাক চোখের পরীক্ষা! আপনার🅰 ঈগলের মতো দৃষ্টি কি না, জেনে নিন এই ছবিটা দেখেই)
সাক্ষী সিন্ধুওয়ানি: সাক্ষী আজ বড় কনটেন্ট ক্রিকেটার হলেও তিনি একমাত্র শান্তি খুঁজে পান তার বন্ধু আঁচল হানসের কাছে। সাক্ষী বলেন, আঁচল এমন একজন মানুষ, যে আমাকে সব সময় গ্রাউন্ডেড করে রেখেছে, কখনও বয়ে যেতে 🍎দেয়নি। আঁচল সাক্ষীর জুম্বা প্রশিক্ষক ছিলেন, সেখান থেকেই বন্ধুত্ব শুরু। এখনও তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব রয়ে গেছে অনাবিল।
অঙ্কুশ বহুগুনা: অঙ্কুশের ক্যারিয়ারের শুরুতে শিবানী বেদির সঙ্গে পরিচয় হয়। থিয়েটার𒊎ের মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করা শুরু এবং তখন থেকেই শুরু বন্ধুত্ব। অঙ্কুশ🀅 শিবানীর মধ্যে একজন ভালো বন্ধু খুঁজে পেয়েছিলেন, যে সব সময় তাঁকে ভালো কাজ করতে সাহায্য করেন। একসঙ্গে হাসি-ঠাট্টার মধ্যে সময় কেটে যায় অঙ্কুশ এবং শিবানীর।
(আরও পড়ুন: স্ট্রেস ভেবে উড়িয়ে দিচ্ছেন বার্নআউটের সমস্য𝄹া? যেসব লক্ꩲষণ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে)
মনন ভোহরা: ক্যারিয়ারের একেবারে প্রথম দিকে মননের সাথে সিদ্ধার্থ ভার্গবের বন্ধুত্ব শুরু হয়। যেহেতু দুজনেই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন, তাই দুজনের মধ্যে খুব সহজেই বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে যায়। যে কোনও ইভেন্টে একসঙ্গে অংশগ্রহণ করেন এনারা। কোনও আড়꧙াল না করে একে অপরের কনটেন্ট নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেন এই দুই বন্ধু।