ভারতের জাতীয় ভাষা হিন্দি, কিন্তু কর্ণাটকে কন্নড় না বললেই চাপ।🦄 শুনতে হতে পারে, গালিগালাজ, অকথা-কুকথা। ঠিক যেমনটা ঘটেছে এক টোল বুথ কর্মচারীর সঙ্গে। ভাষা নিয়ে বিশৃঙ্খলার এই ভিডিয়োটি না দেখলে বিশ্বাসই♈ হবে না।
কর্ণাটকে ভাষা বিতর্ক বর্তমান। এমনই পরিস্থিতিতে আরও একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। ভিডিয়োটিতে দেখা গিয়েছে, হিন্দিতে কথা বলার জন🌺্য গাড়ির চালক, একটি টোল বুথ কর্মচারীকে গালমন্দ করছেন। কর্ণাটক-মহারাষ্ট্র সীমান্তের একটি টোল বুথে এই বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুন: (Durga Puja 2024 Wish: চারিদিকে এবার সাজ সাজ রব, পুজোর আগেই পাঠান শারদীয়ার শুভꦅেচ্ছা)
ভিডিয়োতে ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করতে শোনা যায় কেন কর্মচারী কন্নড় ভাষায় কথা বলছেন না। কর্মচারী, এরপর সেই বিতর্কিত কথোপকথন রেকর্ড করার জন্য নিজের ফোন বের করেন। তর্কাতর্কির চুপ করে থাকেননি যদিও। সাফ জবাব দেন যে হিন্দি সারা ভারতে𝐆র কথিত একটি ভাষা। কিন্তু তাও মানতে রাজি ছিলেন না ওই ব্যক্তি। বিতর্ক চল꧅তেই থাকে।
ভিডিয়োটি দেখুন এখানে
নেটিজেনরা কী বলছেন
𓆉৭৩,০০০ এর বেশি ভিউ সহ,ꦏ ভিডিয়োটি প্রায় ২০০ লাইক সংগ্রহ করেছে। নেটিজেনরা ক্ষুব্ধ। প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন।
একজন লিখেছেন, এটা স্পষ্টতই অনুচিত। টোল অপারেটর যখন স্পষ্টভাবে বলেন যে তিনি কন্নড় ভাষায় কথা বলতে রাজি নন, তখন কন্নড়ীগা চালকের উচিত ছিল এখানেই থেমে যাওয়া। টোল অপারেটরকে কন্নড় বলতে বাধ্য করা উচিত হয়নি। টোল অপারেটরের এফআইআর করা উচিত। অন্যজনের দাবি, উত্তরে তো কেউ কন্নড়ীগাদের হ♛িন্দিতে কথা বলতে বাধ্য করেন না। আমি দক্ষিণ এবং উত্তরের মানুষের মধ্যে একটি প্রচণ্ড বিভাজন দেখতে পাচ্ছি। দক্ষিণের মধ্যেও আবার, লোকেরা তামিল, অন্ধ্র, কর্ণাটক এবং মালয়ালীর মধ্যে বিভক্ত। এই বিভাজন শুধুমাত্র মনের। আমাদের একসঙ্গে মিলেমিশে থাকতে শেখা উচিত। তৃতীয়জনের কথায়, এলাকাটি উত্তর কর্ণাটক, যেখানে বেশিরভাগ স্থানীয় মারাঠি ভাষাভাষী। ভারতে, প্রতি ১০০ কিলোমিটারে, আপনি একটি ভিন্ন ভাষা এবং সংস্কৃতি পাবেন। তাই, কোথাও কাজ করার জন্য, ক🎐োনও স্থানীয় ভাষা শেখার কথা বলা অযৌক্তিক।
আরও পড়ুন: (Durga Puja Special Recipe: ডাব চিংড়ি তো ﷺখেলেন অনেক, এবারে দুর্গাপুজোয় খেয়ে দেখুন ডাব পনির)