মা, মানবিক শরীরে ভগবানের ছায়া। স্বয়ং আশীর্বাদ তিনিই। আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু, প্রত্যেক ক্ষেত্রেই মায়ের স্পর্শ থাকে। মায়ের আলিঙ্গনের থেকে নিরাপদ কিছু নেই। মায়েরা নিজেদের সন্তানদের বাঁচাতে যেকোনও প্রান্তে যেতে পারেন। আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় সমর্থন তাঁরাই। আমরা যখন কিছু ভুল করি তখন আমাদের তিরস্কার করা থেকে শুরু করে আমাদের অর্জনে আমাদের সবচেয়ে বড় চিয়ারলিডার হওয়া পর্যন্ত, মায়েরা আমাদের বেস্ট ফ্রেন্ড। বাবাদের পাশাপাশি মায়েরাও সন্তানদের ভরণপোষণের জ🅷ন্য অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন। তাঁরাই আমাদের রোল মডেল। কারণ মায়েরা ছোট থেকে আমাদের জন্য যে উদাহরণগুলি দেখিয়ে এসেছেন, সেই দিকে তাকিয়েই আমরা আজ বড় হয়েছি।
আর যে মায়েরা সংসার-সন্তান সামলে বাইরে কাজ করেও সমাজে নিজ🐎েদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন, কিংবা করতে চান, তাঁদের প্রত্যেকেরই সম্মানে প্রতি বছর 'জাতীয় কর্মজীবী মা' দিবস পালন করা হয়। আমরা এই বছরের বিশেষ দিনটি পালন করার জন্য প্রস্তুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে এমন কয়েকটি বিষয় রয়েছে যা আজ আমাদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।
- জাতীয় কর্মজীবী মা দিবস: তারিখ
প্রতি বছর, ১২ মার্চ জাত🌄ীয় কর্মজীবী মা দিবস পালিত হ🍷য়। এই বছর, বিশেষ দিনটি মঙ্গলবার পড়েছে।
- জাতীয় কর্মজীবী মা দিবস: ইতিহাস
২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে, ওয়ার্কিং মমস অফ মিলওয়াকি নামে একটি স্থানীয় সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন একজন মা। এরপর তিনি ওই সম্প্রদায়ের মাধ্যমে মিলওয়াকির ওই স্থানীয় এলাকার অন্যান্য মায়েদের সঙ্গে শেয়ার করেন। এবং মায়েরা মূলত যে সমস্যাগুলোর 🎃মধ্য দিয়ে যান, তা একে অপরের সঙ্গে শেয়ার করার প্রয়োজনীতা বুঝিয়ে দেন ওই মা। এটি এমন একটি মাতৃ সম্প্রদায়ের সূচনা ছিল যা একে অপরের সাহায্যে গড়ে উঠেছিল। এরপর ২০২০ সালে, মিলওয়াকির মায়েরা এম আর্চ ১৩ উদযাপন করা শুরু করেছিলেন। ২০২২ সালে, তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন যে সারা বিশ্বকে মায়েদের এই বিশেষ উদযাপনের গুরুত্ব বোঝাꦛনো প্রয়োজন। ব্যাপক সমর্থন পেয়েছিলেন তাঁরা এই ক্ষেত্রে। এবং এরপর থেকেই প্রতি বছর জাতীয় কর্মজীবী মা দিবস পালিত হয়ে আসছে।
- জাতীয় কর্মজীবী মা দিবস: তাৎপর্য
বিশেষ দিনটি উদযাপꦺন করার সেরা উপায় হল কর্মজীবী মায়েদের সমস্যা এবং তাঁদের দিকে 🔯ধেয়ে আসা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করে মায়েদের পাশে দাঁড়ানো।