পায়রা সাধারণত অনেকের বা🙈ড♊়িতেই থাকে। বকম বকম পায়রার রকম সকমই আলাদা। মানুষের কাছাকাছি থাকে এই পাখি। অনেকেরই বেশ প্রিয়। বাড়ির মধ্য়ে, ছাতে, উঠোনে পায়রার ঝাঁক আসে আজও। বহু বাড়িতে পায়রাদের খেতে দেওয়া হয়। শহরের বহু বাড়িতেও অনেকে পায়রা পোষেন। তবে সেই পায়রার মল থেকে কী ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে তারই ঘটনা এবার সামনে এসেছে।
গত বছরের নভেম্বর মাসে ৫৩ বছর বয়সি এক মহিলার ফুসফুস প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। তবে এক্ষেত্রে বোঝা যায় যে পায়রার মল থেকে তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ হয়ে গিয়েছিল। তাঁর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মারাত্মকভাবে ভেঙে পড়ে। প্রাথমিকভাবে তার কাশি হত। শ্বাস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছিল। এরপর পরীক্ষা করে দেখা যায় তার ফুসফুসে মারাত্মক 𓆉সংক্রমণ ছড়িয়েছে।
কিন্তু কীভাবে এটা সম্ভব? টাইমস অফꦉ ইন্ডিয়ার খবর অনুসারে জানা গিয়েছে, পায়রা নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক বয়ে বেড়ায়। আর পায়রা মল থেকে ভয়াবহ যে রোগ ছড়ায় সেটা হল হিস্টোপ্লাসমোসিস। মূলত পায়রায় শুকিয়ে যাওয়া মল থেকে এই রোগ ছড়ায়। কি🅰ছু ক্ষেত্রে এই রোগ কিছুটা কম মাত্রায় হয়। তবে যাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ক্ষেত্রে এই রোগ ভয়াবহ হতে পারে।
তবে শুধু যে শ্বাসপ্রশ্বাসের কষ্ট হয়, ফুসফুসℱে সংক্রমণ ছড়ায় এমনটাই নয়, পায়রার মল থেকে পেটের নানা রোগও হয়। সালমোনেলা, ই-কোলির মতো রোগ ছড়ায়। পায়রা যেখানে বা🍸স করে সেখান থেকে এই সংক্রমণ বেশি করে ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে।
এছাড়া অনেক সময় পায়রারা উকুন সহ নানা ধরনের পরজীবী বহন করে। তাদের শরীরে বাসা বাঁধে এগুলি। এই পরজীবীরা অনেক ক্ষ𓆉েত্রে পায়রা থেকে মানুষের শরীরে চলে আসে। এর জেরে একেবারে ভয়াবহ পরিস্থিতি হয়ে যায়। এর জেরে ত্বকের নানা সংক্রমণ হয়।
সেই সঙ্গেই পায়রাগুলি উড়ে যাওয়ার সময় অনেক সময় ডানা ঝাপটায়। তার মাধ্য়মেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে। অনেকের বাড়ির মধ্য়ে, ছাতে পায়রা থাকে। সেখান থেকেও রোগ ছড়াতে পারে। এর জেরে শ্বাসপ্রশ্বা🤪সের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাতাসের মাধ্য়মে এই রোগ ছড়ায়। পায়রা থেকে মানুষের শরীরে বাসা বাঁধে এই রোগ।