বর্তমান বিশ্বে ক্যানসার একটি ভয়াবহ রোগ। দিনে দিনে ক্যানসার রোগীর পরিসংখ্যান বাড়ছে। বি𝓀শ্বস্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে জানা যায় প্রতি ৬ জনের মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয় ক্যানসারে। কেন হয় ক্যানসার? বলা হয় অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খ্যাদাভ্যাস এর জন্য দায়ী। যদিও বিজ্ঞানের অনেক উন্♏নতির হওয়ার ফলে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যানসার ধরা পড়লে এর থেকে বাঁচাও যায়।
গলার ক্যানসারের লক্ষণগুলো সহজেই বোঝা যায়। এবং অনেক আগে থেকে তা চোখে পড়ে। সিগারেট, তামাক, গুটকা, খেলে এই রোগ হওয়া🐓র প্রবণতা বেড়ে যায়।
গলায় ক্যানসার হলে গলার এক বা একাধিক অংশকে প্রভাবিত করে। সাধারণত, যাদের গলার ক্যানসার থাকে൲ তাঁদের ভোকাল সিস্টেম বা তাদের অরোফ্যারিনক্সে (🍌গলার মাঝখানের অংশ) ক্যানসার হয়।
গলার ক্যানসারের উপসর্গ
কথা বলার ক্ষ♍েত্রে প্রাথমিক ভাবে অসুবিধে হতে পারে। গলা বসে যায়। এবং তা কোনও ভাবে ঠিক হয় না। গলার ক্যানসারের অন্যান্য সাধারণ উপসর্গ হল গলা ব্যথা বা খাবার গিলতে সমস্যা যা দুই সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে থাকে। গলার ভিতর ফুসকুড়ি হয়েছে বলে মনে হয়। ক্যানসারের লক্ষণই হল ওজন কমে যাওয়া। তাই হঠাৎ করে ওজন কমে গেলে আগেই ডা👍ক্তারের কাছে যান। ঘাড়ে ব্যথা, কান ফোলার মতো বিষয়গুলিও গলার ক্যানসারের কারণ হতে পারে।
গলার ক্যানসারের ধরন
মায়ো ক্লিনিকের মতে, গল🍷ার ৬ ধরনের ক্যানসার হতে পারে।
নাসফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসার- এটি নাকের ছিদ্র থেকে শুরু ꦡহয༒় এবং গলা পর্যন্ত পৌঁছয়।
অরোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসার- এটি মুখ থেকে শুরꦇু হয়। ক্যানসার টনসিলের একটি অংশ।
হাইপোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসার- এটি গলার𓆏 নীচের অংশ থে♎কে শুরু হয় যা খাদ্যনালী অর্থাৎ খাদ্যনালীর উপরে থাকে।
গ্লোটিক ক্যানসার- এটি ভোকাল কর্ড থেকে শুরু হয়।
সুপ্রাগ্লোটিক ক্যানসার- এটি স্বরযন্ত্রের উপরের অংশ যেমন জিহ্বার গোড়া থেকে𒉰𝐆 শুরু হয়।
সাবগ্লোটিক ক্যানসার - এটি স্বরযন্ত্রের নীচ থেকে শুরু হয়।
তবে লক্ষণ গুলি যদি সঠিকভাবে শনাক্ত করা যায় তাহলে অতি সহজেই এর চিকিৎসা হয়। এর জন্য ডাক্তারের পর♛ামর্শ নিয়ে সঠিক চিকিৎসা কꦍরা দরকার।