১। শ্যামলবাবুর দুই যমজ ছেলে। এক ছেলে ভীষণ ন𝓡িরাশাবাদী, অন্যটা খুবই আশাবাদী। একবার দুই ছেলের জন্মদিনে শ্যামলবাবুর একটা ফন্দি আঁটলেন। নিরাশাবাদী☂ ছেলেটার ঘরে রাখলেন অনেক খেলনা, আর আশাবাদী ছেলেটার ঘরে রাখলেন একটা দড়ি। কী হয়, দেখার ইচ্ছা তাঁর।
কিছুক্ষণ পর গেলেন নি🎃রাꦫশাবাদী ছেলের ঘরে। দেখলেন, ছেলেটা ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। বললেন, ‘কী রে, কাঁদছিস কেন?’
ছেলেটি বলল, ‘এত খেলনা দেখে আᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚমার বন্ধুরা হিংসায় জ্বলে যাবে। কদিন পর পর ব্যাটারি কিনতে হবে। তারও কদিন পর তো ভেঙেই যাবে। এখন এত খেলনা দিয়ে আমি কী ꦍকরি?!’
শ্যামলবাবুর এবার গেলেন আশাবাদী ছেলের ঘরে। ঘরে ঢুকতেই ছেলেটা দৌড়ে এসে বাবাকে জড়িয়ౠে ধরে বলল, ‘🔯ধন্যবাদ বাবা! ঘোড়াটা কোথায় রেখেছ?!’
(আরও পড়ুন: রবিবারে হাসতে হবে কিন্তু! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, ছুটির দিন আরও একটু🌠꧒ মজার হোক)
২। পথে এক পুলিশের কাছে গিয়ে বলল এক লোক: আমার ঘড়ি চুরি হয়ে📖 গিয়েছে।
—এখন সময় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা।
(আরও পড়ুন: হাসলে নাকি আয়ু বাড়ে! তাহলে এখনই পড়ুন দিন♈ের সেরা ৫ জোকস, আর হাসুন প্রাণভরে)
৩। একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বল꧑লেন, ‘আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?’
‘বেশিক্ষণ না’, জেলেদের ছোট উত্তর।
‘তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?’ লোকটা প𝔍্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, ‘আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়’।
‘তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?’ লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়, ‘আমরা ঘুমোই, বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করি, বৌয়ের সঙ্গে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…’। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন, ‘আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবি♓এ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরা🌠র বড় নৌকা কিনতে হবে।’
‘তারপর?’ জেলেদের প্রশ্ন।
‘আপনারা বড়✨ নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটো, তিনটো বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। এক সময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেꦅলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন।’
‘এসব করতে কত সময় লাগবে?’ জেলেদের প্রশ্ন।
‘কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।’ জবাব দেয় পর্যটক।
‘তারপর’ জেলেরা প্রশ্ন করে।
লোকটা হেসে জবাব দেয়, ‘ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার 𒊎আয় করব𝓰েন।’
‘মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপ🔥র?’ জেলেরা স൲বিস্ময়ে প্রশ্ন করে।
পর্যটক তখন জবাব দেন, ‘আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করবেন, বৌয়ের সঙ্গে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে ꩵআড্ডা দেবেন, ♊মজা করবেন…,।’
তখন জেলেরা বলেন, ‘সেই কাজটাই তো আমরা এ♋খন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?’
(আরও পড়ুন: হাসতে হাসতে পেটে খিল! দিনের সেরা ৫ জোকস পড়েছেন? যারা পড়ছে, তꦿাদের হাসি থামছে না)
৪। একের পর ꦇএক ম্যাচ হেরে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দল, সবাই দোষ দিচ্ছে গোলরক্ষককে। বেচারা গোলরক্ষকও অন্য সবার মতো গোল খেতে খেতে নাজেহাল। মন-টন খারাপ, তাই পার্কে বসে এক দিন হাওয়া খাচ্ছিল সে।
হঠাৎ এক বুড়োমতো লোক এসে কাঁধে হাত রাখে তার, ‘বাবা, আমি তোমার অনেক খেলাই দেখেছি। আমার মনে 🥃হয়, তোমার এমন খারাপ পারফরম্যান্সে আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি।’
খুশিতে ঝলমল করে ওঠে তার মুখ, বুকে আনন্দের ঢেউ। গা ঝাড়া দিয়ে সে বলে, ‘ওহ্, কাকা, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি নিশ্চয়ই ফুটবল কোচ?’ বুড়ো ফোকলা দাঁতে হাসেন, বলেন, ‘না রে বাবা, আমি ফুটবল কোচ নই, চোখেরꦇ ডাক্তার!’
(আরও পড়ুন: উইকেন্ডে একটু মজা൩ তো করতেই হবে! ৩ মিনিট মনখুলে হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। একꦡজন বিখ্যাত অভিনেতার ইন্টারভিউ নিচ্ছে পত্রিকার সাংব𓆉াদিক-
: আচ্ছা আ💫পনি তো যে 🗹কোনো মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে ফুটিয়ে তুলতে পারেন?
: হ্যাঁ পারি, শুধু ꦏন⛎িজের চরিত্রটাই ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছি।