এক এক জনের এক এক রকম ভাবে ঘুমোনোর অভ্যাস। কেউ 🀅পাশ ফিরে ঘুমোন, কেউ বা চিৎ হয়ে। কেউ প্রচণ্ড গরমে দরজা-জানলা বন্ধ করে ঘুমোতে ✃পছন্দ করেন, কেউ আবার গরমেও গায়ে ঢাকা নেন। তবে কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ঘুমোনোর সময়ে পোশাক পরতে পছন্দ করেন না। সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে ঘুমোতেই তাঁরা পছন্দ করেন।
কী হয় বিনা পোশাকে ঘুমোলে? মনোবিদরা বলছেন তার প্রভাব পড়ে মনের উপর। সম্প্রতি দ্য জার্নাল অব🧜 ক্লিনিক্যাল সাইকিয়াট্রি-তে এই বিষয় নিয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে নোরিফুমি সুমো এবং ক্যারেন রিচি নামের দুই গবেষক তুলে ধরেছেন দু’টি বিꩲষয়।
এই দুই গবেষক প্রায় ৫০০ মানুষকে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেকেরই জামাকাপড় পরে ঘুমোনোর অভ্যাস ছিল। গবেষকর𒁃া তাঁদের অনুরোধ করেন, টানা কয়েক মাস বিনা 🎃পোশাকে ঘুমোতে। এর পরেই ঘটে অদ্ভুত কাণ্ড!
দেখা গিয়েছে, তাঁধের প্রত্যেকেরই মানসিক চাপ বিপুল পরিমাণে কমে গিয়েছে। কারণ যত দিন গিয়েছে, তাঁদের ঘুম গভীর হয়েছে। শুধু তাই নয়, যাঁদের নিয়ে এই সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে বেশি কয়েক জন অবসাদের সমস্যায় ভুগছিলেন। বিনা পোশাকে ঘুমোনোর ফলে তাঁদের অবসাদের মাত্রাও কমে গিয়েছে। এমনই দাবি করেছꦆেন এই দুই মনোবিদ।
বিনা পোশাকে ঘুম বা নগ্ন হয়ে ঘুম মনের চাপ অনেকাংশে কমিয়ে দেয় বলে মত মনোবিদদের। এমনকী যাঁদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা রয়েছে, বা যাঁরা নিজেদের ক্ষতি করতে পারেনন, তাঁদের এই অভ্যাসটি রপ্ত করানো গেলে, ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে বলেও বিশ্বাস এই দুই মনোꦗবিদের।
তবে এখানেই শেষ নয়। নগ্ন হয়ে ঘুমোনোর আরও দু’টি গুণ রয়েছে। তেমনই ব꧟লেছেন দুই মনোবিদ। প্রথমত, যাঁরা বিনা পোশাকে ঘুমোন, তাঁদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। দ্বিত✱ীয়ত, তাঁদের ত্বকও ভালো থাকে।
তাই শুধু গরমে নয়, শীতে লেপকম্বলের ত