মিলিন্দ সোমন মানেই স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয়ে কিছু না কিছু টিপস। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া ভর্তি থাকে এমন নানা জিনিসে🅰। কখনও তিনি দৌড়োচ্ছেন, কখনও এক্সারসাইজ করছেন, ক❀খনও বা যোগাসনে। ফ্যাশন সচেতন মিলিন্দকে যে একেবারে দেখা যায় না, তাও নয়। তেমন ফ্যাশনিস্তা রূপেও মাঝে সাঝে হাজির হন তিনি। কিন্তু নিজের দুর্বলতার কথা কি এর আগে কখনও বলেছেন তিনি? অনুরাগীদের তো মনে পড়ছে না।
হালে ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করেছেন তিনি। সেখান হাতে একটি মুগুর নিয়ে তাঁকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। সঙ্গে একটি ভিডিয়ো। সেখানে ওই মুগুরটি নিয়ে মিলিন্দ শরীরচর্চা করছেন। সেটিও স্বাস্থ্যচর্চা বিষয়ক পোস্🦋ট। কিন্তু তার মধ্যেই মিলিন্দ বলেছেন তাঁর দুর্বলতার কথা।
তবে সেই কথাটি বোঝার আগে এর আগের গল্পটা জেনে রাখা দরকার। সম্প্রতি ১০০০ কিলোমিটার সাইꦗকেল চালিয়ে দিল্লি পৌঁছেছিলেন মিলিন্দ। আর সেই জার্নিতেই নিজের দুর্বলতার বিষয়টি টের পেয়েছেন তিনি। কী সেই দুর্বলতা?
মিলিন্দ বলেছেন, তিনি নাকি রীতিমতো অলস! একথা শুনে হাঁ তাঁর অনুরাগীরা। সকলেরই প্রশ্ন, কী করে সম্ভব এটি! পঞ্চাܫশ পার করেও রীতিমতো তাক লাগানো স্বাস্থ্য তাঁর। তিনি নাকি অলস!
মিলিন্দ অবশ্য কোনও রকম রাখঢাক না করেই বলেছেন, এই হাজার কিলোমিটার সাইকেল চালানোর সময়েই তিনি বুঝেছেন, তিনি ভারি কুঁড়েꦍ! ‘আপনাদের কি মনে হয়, আমি কুঁড়ে? আপনারা হয়তো ভাবেন, আমি মোটেই কুঁড়ে নই। কিন্তু আরও অনেকের মতোই এটাই আমার সবচেয়ে বড় সমস্যা। ১০০০ কিলোমিার সাইকেল চালানোর সময়ে দূষণের বিষয়টি অনেকেরই নজরে এসেছে। অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনটি ছিল? আমার একটাই উত্তর— সকালে ঘুম থেকে ওঠা।’
তবে মিলিন্দ এটাও জানিয়েছেন, জীবনে কিছু পেতে গেলে, 💖সবার আগে আলস্যটাকেই বাদ দিতে হবে।