‘অ্যাসিম্পটোম্যাটিক’ বা যে রোগীদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের উপসর্গ আপাতত দেখা যায় নি, তাঁ🐎দের থেকে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা না-ও থাকতে পারে। সোমবার রাতে এই অভিমত জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)।
সংস্থার সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কারখোভ জেনিভায় সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, ‘এ পর্যন্ত যা তথ্য পাওয়া গিয়েছে তাতে মনে হচ্ছে ⭕যে, অ্যাসিম্পটোম্যাটিক ব্যক্তির থেকে দ্বিতীয় কারও সংক্রমণ ঘটার সম্ভাবনা বেশ কম।’
তিনি জানিয়েছেন, অ্যাসিম্পটোম্যাটিক রোগীর থেকে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা যে কম, তা WHO প্রকাশিত সিঙ্গাপুরের এক গবেষণাপত্রে 🌠আগেই সবিস্তারে জানানো হয়েছে। তবে এই বিষয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে বলেও জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ। তাঁর দাবি, সিঙ্গাপুরে দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসাধীন থাকা রোগীদের পর্যালোচনা করার পরেই ওই রিপোর্ট তৈরি হয়েছিল।
গত সপ্তাহে করোনাভাইরাস সংক্রমণের আতুরঘর হিসেবে পরিচিত উহান শহরের ৯.৯৮ জন বাসিন্দার মধ্যে ৩০০ জন অ্যাসিম্পটোম্যাটিক রোগীর খোঁজ পেয়েছে চিনের জনস্বাস্থ্য দফতর। ওই সমস্ত রোগীর ব্যক্তিগত ব্যবহার্য সামগ্রী যেমন টুথব♑্রাশ, মগ, মাস্ক ও তোয়ালে থেকে সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষা করোনা নেগেটিভ প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছে চিনা সংবাদমাধ্যম শিংহুয়া। শুধু 🌺তাই নয়, ওই ৩০০ রোগীর ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা ১,১৭৪ জনকে পরীক্ষা করেও নেগেটিভ ফলই পাওয়া গিয়েছে।
তবে ♛অ্যাসিম্পটোম্যাটিক এবং উপসর্গ না থাকা অথচ পরে করোনা আক্রান্ত রোগীর মধ্যে সুস্পষ্ট ফারাক ব্য🦂াখ্যা করতে WHO-কে অনুরোধ জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।