গত কয়েকদিনে মায়ানমার থেকে প্রায় ১,৩০০ মানুষ মণিপুরের কামজং সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রবেশ করেছে। সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে লাগাতার গুলিযুদ্ধের পর থেকꦏে বহু মানুষ মায়ানমার থেকে পালিয়ে আসেছেন। তারা স🦂ীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে সীমান্তে প্রবেশ করছেন।
কামজং জেলার ডেপুটি কমিশনার র্যাং পিটার বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে, প্রায় ১,৩০০ শরণার্থী (মায়ানমার থেকে) কামজং জেলার ফাইকোহ, হিউম্যান থানা, কে🗹 আশাং খু🎃লেন আজে, নামলি এবং ওয়াংলি গ্রামে আশ্রয় নিচ্ছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার (২৯ নভেম্বর, ২০২৩) পর্যন্ত প্রায় ৭৮২টি বায়োমেট্রিক্স নথিভুক্ত করা হয়েছে।’
পাঁচটি মণিপুর জেলা- চুরাচাঁদপুর, চান্দেল, কামজং, টেংনুপাল এবং উখরুল মায়ানমারের সঙ্গে ৩৯৮ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমান্ত ভাগ করে নেয়। এর মধ্যে কামজং জেܫলা মায়ানমারের সঙ্গে ১০৯ কিলোমিটার সীমান্ত ভাগ করে নেয়।
🔯ডেপুটি কমিশনার জানিয়েছেন, সীমান্ত পি🌊লার ছাড়া মায়ানমারের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্তের কামজং সেক্টরে কোনও বেড়া লাগানো নেই।
বর্তমানে আসা🥂ম রাইফেলস সীমান্তের নজরদারিতে রয়েছে ꧒বলে জানা গিয়েছে।
🍬কা🌸মজং জেলায় একটি যথাযথ সীমান্ত বেড়ার অভাব জেলা প্রশাসনের কাছে একটি বড় সমস্যা বলে মনে করা হয়। সীমান্তে কাটাতার থাকলে অনুপ্রবেশ রোধ করা অনেকটা সহজ।
(পড়তে পারেন। পাকিস্তানি বরকে রেখে ভারতে ফিরেছেন অঞ্জু, নাম শুনেই চটে লাল পဣ্রা🦂ক্তন ভারতীয় স্বামী)
জানা গিয়েছে, মায়ানমারের সীমান্তবর্তী গౠ্রামগুলোতে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর ওপর সেনাবাহিনীর দমন অভিযানের ফলে🦩 মায়ানমারের নাগরিকরা মণিপুরে ব্যাপকভাবে প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
চলতি বছরের জুলাই মাসে💮 মণিপুরের সীমান্তবর্তী জেলাগুলির নিউ লাজাং, ইয়াংনোমফাই স মিল, ইয়াংনোমফাই, নিউ সামতাল, বনসে, আইভোমজাং এবং লাজাং-এ ২০৯ পুরুষ, ২০৮ মহিলা এবং ৩০১ জন শিশু-সহ প্রায় ৭১৮ জন মায়ানমার নাগরিককে সনাক্ত করা হয়েছে।
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে মণিপুর বিধানসভায়, রাজ্যের☂ মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং জানিয়েছিলেন, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৩৯৩ জ♌ন মিয়ানমারের নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।