বুধবার, ৮ জানুয়ারির ভারত বনধ ব্যর্থ করতে কড়া পদক্ষেপ করল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার। রাষ্ট্র🐲ায়ত্ত 💫ব্যাঙ্ক-সহ সমস্ত সরকারি সংস্থায় কর্মীদের ক্যাজুয়াল লিভ বাতিল করার নির্দেশ দিল প্রশাসন।
ধর্মঘট ও বনধে সরকারি কর্মীদের অংশগ্রহণের বির♛ুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া একাধিক রায়ের ভিত্তিতে এ দিন কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বিবৃতি মারফত সমস্ত সরকারি সংস্থার দফতরকে জানানো হয়েছে, ‘যে কোনও রকম ধর্মঘটে কোনও সরকারি কর্🌳মচারী শামিল হলে তার ফল ভুগতে হবে, যার মধ্যে বেতন কাটা যাওয়া ছাড়াও যথাযথ শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকতে পারে।’
বনধের মোকাবিলা করতে কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশে নিরাপত্তাকর্মীর🐻 সংখ্যা বাড়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারি সংস্থার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআইএসএফ বাহিনীকে।
কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে বুধবার দেশব্যাপী ধর্মঘটে শামিল হচ্ছে ১০টি কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের প্রায় ২৫ কো🌌টি প্রতিবাদী।
ধর্মঘটের আহ্বানপত্রে জানানো হয়েছে, শ্রমিক উন্নয়ন, এফডিআই, বিলগ্নিকরণ, কর্পোরেটকরণ এবং বিভিন্ন সরকারি নীতির বেসরকারিকরণের প্রতিবাদ জানাতে ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে। ১২ পয়েন্টের দাবি সনদে কর্মীদের ন্যূনতম বেতনক্রম𓃲 ও সামাজিক নির💜াপত্তার উল্লেখ রয়েছে।
এ দিন প্রশাসনের 💃তরফে সরকারি সংস্থায় পাঠানো নোটিশে বলা হয়েছে, ২০০৮ সালে জারি করা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, সরকারি কর্মীদের কোনও রকম ধর্মঘটে অংশগ্রহণের উপরে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে গণ-ক্যাজুয়াল লিভ নেওয়া, কাজে ধীরে চল নীতি অবলম্বন করা, গণ অবস্থানের মতো আচরণ।
নির্দেশ অমান্য করার দায়ে অভিযুক্ত হলে, সংশ্লিষ্ট কর্মীরল বিরুদ্ধে কড়া ꦺব্যবস্থা নেওয়ারও নিদান রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ন💮ির্দেশে।