প্রমোদ গিরি
তিনজন পুলিশকর্মী সহ পাঁচজনের মৃ্ত্যু। কার্যত বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে সিকিমের একাংশ। একের পর এক ধস। তাতে ইয়াংথাং, লাচেন যাওয়ার রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে গিয়েছে। লাচুং যাওয়ার দুটি রাস্তাও ধসে বিপর্যস্ত। গাꦏড়ির উপর বোল্ডার পড়ে দক্ষিণ সিকিমে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। চুংথাংয়ে ফের ধসের জেরে তিনজন পুলিশকর্মীর মৃত্যুর খবর মিলেছে।
এদিকে সিকিমের পাশাপাশি বাংলার কালিম্পংয়ের কিছু জায়গাতেও ধস নামছে। কালিম্পংয়ের জেলা শাসক আর বিমলা জ𝓡ানিয়েছেন, শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত ಞকোনও মৃত্যুর খবর নেই।
তবে শ🎉ুক্রবারেও ভয়াবহ পরিস্থিতি সিকিমের বিভিন্ন এলাকায়। অন্তত ৪০০জন পর্যটক ধস ও অতিবৃষ্টির জেরে আটকে পড়েছেন সিকিমের বিভিন্ন এলাকায়।
এদিকে নর্থ সিকিমে ইয়ামথাং, গুরুদোংমারের মতো টুরিস্ট স্পট রয়েছে। তবে নর্থ সিকিম কর্তৃ🥃পক্ষ জানিয়েছে আগামী কয়ে𒐪কদিন ওই এলাকায় কোনও পর্যটক যাওয়ার চেষ্টা করবেন না।
পাশাপাশি বৃহস্পতিবার লাচেন, লাচুং, ইয়াংথাংয়ের মতো জায়গায় অন্তত ৪০টি পর্যটক বোঝাই গাড়ি সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে। মঙ্গনꩵের জেলাশাসক এবি করকি জানিয়েছেন, লাচেন, লাচুন, ইয়াংথাংয়ের রাস্তায় ধস নেমেছে। গ্যাংটকের রাস্তাতেও ধসে নেমেছে। লাচুং ও চুংথাংয়ের মধ্য়ে যোগাযোগ পুরো বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।
এদিকে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধারেরও চেষ্টা করা হচ্ছে।তবে পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের মধ্যে সংযোগকারী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক অবশ্য় খোলা💧 র♍য়েছে।
মঙ্গনের জেলাশাসক এবি করকি জানিয়েছেন, রাস্তার অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। আগামী কয়েকদিন পর্যটকদের কাছে অনুরোধ নর্থ সিকিমে বেড়াতে যাবেন না।ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। হড়কা ব𝄹ান, মেঘ ভাঙা ব♌ৃষ্টিও নামতে পারে। ওই এলাকায় বেড়াতে গেলে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন।