রবিবার তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। গত দু’বার কেন্দ্রে যে সরকার ছিল তাতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল বিজেপি। তবে এবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠনের জন্য জোটে𓆏র ওপরেই আস্থা রাখতে হয়েছে বিজেপিকে। ফলে গত দুবার মোদীর সরকার থাকলেও এবার প্রকৃত অর্থে সেই সরকার হল জোট সরকার। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া মোদীর মন্ত্রিসভার ৭১ জন মন্ত্রী রবিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে গতকাল শপথ নিয়েছেন। তবে এবার 🔯নতুন মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছেন ৭ জন মহিলা মন্ত্রী, যা গতবারের থেকে কম।মন্ত্রিসভায় মাত্র ১০ শতাংশ মহিলা, যা খুব একটা ভালো নয় বলেই বিশেষজ্ঞদের অভিমত।
আরও পড়ুন: পূর্ণমন্ত্রী না পাওয়ায় মোদীর ক্যাবিনেটে যোগ দিল না NCPর অজিত পাওয়ার শিবির! প্রথম দিনেই ক𓆉াটল সুর
আগের মন্ত্রিসভায় ১০ জন মহিলা মন্ত্রী ছিলেন। অর্থাৎ এবারের মন্ত্রীসভায় মহিলা মন্ত্রীর সংখ্যা তিন জন কমল। বর্তমানে যে সমস্ত মহিলারা মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন তাঁরা হলেন- নির্মলা সীতারামন, অন্নপূর্ণা দেবী, সাবিত্রী ঠাকুর, নিমুবেন বামভানিয়া, রꦬক্ষা খাডসে, শোভা কারান্ডলাজে এবং অনুপ্রিয়া পাটেল। এর আগের মন্ত্রিসভায় নির্মলা সীতারামন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ছ🐬িলেন। তিনি টানা তিনবার ধরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেলেন। তিনি লোকসভা নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হননি। তাঁকে রাজ্যসভার সদস্য করেছে বিজেপি।
অন্নপূর্ণা দেবী ঝাড়খণ্ড থেকে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছেন। প্রথমে তিনি আরজেডির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এর আগে তিনি ঝাড়খণ্ড এবং অবিভক্ত বিহারে রাজ্য স্তরে মন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। তবে এই প্রথম কেন্দ্রীয় মন্ত্রিღসভায় ঠাঁই পেয়েছেন। সাবিত্রী ঠাকুর মধ্যপ্রদেশ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনিও বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছেন। এবার তিনি কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী হিসেবে রবিবার শপথ নিয়েছেন। নিমুবেনও বিজেপির টিকিটে গুজরাট থেকে জয়ী হয়েছেন। সেখানে আম আদমি পার্টির প্রার্থীকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন। তিনি হলেন একজন প্রাক্তন শিক্ষিকা।