হোম ওয়ার্ক হয়নি🌺। তার জেরে পুরো টেনশনে প🌼ড়ে গিয়েছিল ১০ বছর বয়সি এক কন্যা। এরপর একটা প্ল্যান তৈরি করে ওই মেয়ে। অপহরণের গল্প ফেঁদে সে বাবা মাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করে বলে খবর। ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটা?
শুক্রবার সকালে ওই নাবালিকা তার বাবার সঙ্গে প্রদ্যুম্ননগর থানায় গিয়েছিল। মেয়ের কথা মতো তার বাবা একটা অভিযোগ জানান। তারপরই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। একেবারে ৮০জনের টিম তৈরি করে ফেলা হয়। সেই টিমের মাথায় এক আইপিএস আধিকারি🀅ক। কিন্তু ঠিক কী অভিযোগ করেছিল মেয়েটি?
মেয়েটি জানিয়েছিল, সকালে টিউশন থেকে ফিরছিল। সেই সময় একটি🍬 এসইউভি গাড়ি তাকে তুলে নিয়ে চলে যায়। এমনকী গাড়িতে অপর একটি মেয়েকেও তোলা হয়েছিল। এরপর অপর মেয়েটিকে একটি রেলব্রিজের নীচে নামিয়ে দেয় আর তাকে রেলস্টেশনে নিয়ে যায়। এরপরই ময়দানে নেমে পড়ে পুলি𝓰শ।
একের পর এক থানাকে সতর্ক করা হয়। বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি শুরু হয়ে যায়। পুলিশের টিম তদন্তে ন꧙েমে পড়ে। বিভিন্ন জায়গায় গাড়িতে তল্লাশি শুরু হয়ে💦 যায়। ক্রাইম ব্রাঞ্চের সিনিয়র আধিকারিকরাও ঝাঁপিয়ে পড়েন।
ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সুধীরকুমার দেশাই জানিয়েছেন, সিসি ক্যামেরায় দেখা যায় মেয়েটি যাচ্ছে। কিন্তু ক😼োন গাড়ি নেই।
এরপর টিম ফিরে আসে। এরপর মেয়েটিকে তার বাব🐻া মায়ের সামনে নানা প্রশ্ন করতে থাকেন পুলিশ আধিকারিকরা। একটা সময় সে ঘাবড়ে যায়। এরপর সে বলে ফেলে আসল ঘটনাটা। কার্যত গল্পের গরু কীভাবে গাছে তুলতে হয় সেকথা দেখিয়ে দিল একরত্তি।
সে জানিয়েছে, মাꦡ জোর করে আমাকে টিউশন ক্লাসে পাঠাত। কিন্তু আমি যেতে চাইতাম না। সেকারণে আমি অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে এই প্ল্যানটা করেছিলাম।
একেবারে অপহরণের গল্প সাজিয়েছিল মেয়েটি।𒐪 এরপর একে একে সেটাই সবাইকে বলতে শুরু করে। কিন্তু সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে কেমন যেন সন্দেহ হয় ত🐠াদের। এরপরই তাকে টানা প্রশ্ন করতেই বেরিয়ে আসে আসল সত্যিটা।