গুজরাতের ভাদোদরা এবং রাজকোটে দোক🍷ানদার এবং হকারদের ডিম সহ আমিষ খাবার ঢেকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল আগেই। এরপরই আহমেদাবাদেও এই একই ভাবে আমিষ খাবার ঢেকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পুরসভার এহেন নির্দেশের বিরুদ্ধেই মামালা দায়ের হয়েছিল গুজরাত হাই কোর্টে। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই আহমেদাবার পুরসভা ‘ধমক’ শুনল উচ্চ আদালতে।
উচ্চ আদালতের প্রশ্ন, ‘মানুষের কী খাওয়া উচিত, আপনি কীভাবে সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? হঠাৎ করে ক্♐ষমতায় থাকা কেউ কি করে নিজের ইচ্ছে মতো কাজ করতে পারে? আগামিকাল আপনি ঠিক করবেন যে আমি আমার বাড়ির♐ বাইরে কি খাব?’
উল্লেখ্য, হাই কোর্টে ২০ জনের দায়ের করা একটি পিটিশনের শুনানি চলছিল। প্রধানত ডিম এবং আমিষ খাবার স্টলের মালিকরা এই পিটিশন দাখিল করেন। তবে ফল ও সবজি বিক্রেতারাও আছেন এই পিটিশন দাখিলকারীদের তালিকায়। প্রটেকশন অফ লাইভলিহুড অ্যান্ড রেগুলেশন অফ স্ট্রিট ভেন্ডিং অ্যাক্ট ২০১৪ লাগু না করায় আহমেদাবাদ পুরসভার বিরুদ্ধে এই পিটিশনগুলি দাখিল করা হয়৷ এই পিটিশনের প্রেক্ষিতে আহমেদাবাদ পুরসভাকে উচ্চ ꧅আদালত প্রশ্ন করে, ‘আপনারা ক্ষমতায় থাকা সরকারের কথায় কাজ করছেন? তাহলে কালকে তারা আমাকে বলবে যে🅠 আখের রশ না খেতে কারণ তা ডায়েবেটিসের কারণ হতে পারে বা কফি খেতে বারণ করে, কারণ এটা আমার শরীরের পক্ষে খারাপ?’
উল্লেখ্য, পুরসভাগুলির জারি করা আদেশে বলা হয়েছে যে রাস্তায় আমিষ খাবার হিন্দুদের ধর্𒅌মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে। পাশাপাশি এটি যোগ করা হয়েছে যে এই ধরনের খাবার থেকে ওটা ধোঁয়া স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।