রক্তাক্ত এবং ꧅গুরুতর আহত অবস্থায় পথচলতি মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন জানাচ্ছে ধর্ষিতা নাবালিকা। কিন্তু, কেউ তাকে সাহায্যের জন্য হাত বাড়াল না। উল্টে নাবালিকার সেই অবস্থার 🙈ভিডিয়ো রেকর্ডিং করতেই ব্যস্ত থাকলেন গেল মানুষদের। এমনই অমানবিক ঘটনায় হতবাক খোদ পুলিশ। ঘটনাটি উত্তর প্রদেশের কনৌজ জেলার গুরসাহাইগঞ্জ শহরের। এরকম ঘটনায় ভিডিয়ো রেকর্ডিং করার সঙ্গে যুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় ২০ জনকে।
সাধারণত কোনও ভারতীয় মহিলা ধর্ষণের ভুয়ো অভিযোগ জানাবেন না, পর্যবেক্ষণ হ🧸াই কোর্টের
জানা গিয়েছে, ১৫ থেকে ২০ জন মানুষ ওই নববালিকার ভিডিয়ো রেকর্ডিং করেছে। যার মধ্যেই অনেকেই আবার সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিয়েছে। শুক্রবার তাদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। যার মধ্যে চারজনকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এডিজি (কানপুর জোন) ভানু ভাস্কর বলেছেন, নাবালিকার𝔍 সাহায্য না করে ভিডিয়ো রেকর্ডিং করে সেখানে উপস্থিত ব্যক্তিরা যে অমানবিকতার পরিচয় দিয়েছে তার জন্য তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দৃষ্টান্ত তৈরি করার জন্যই এই পদক্ষেপ বলে তিনি জানান।
প্রসঙ্গত, ওই নাবালিকা ধর্🍌ষণ করে খুনের চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। পুলিশ সূত্রের খবর, রবিবার বাড়ি থেকে বেরিয়ে বাজারের গিয়েছিল ওই নাবালিকা। সেই সময় তাকে দুষ্কৃতীরা তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর তার তার মাথায় এবং হাতে আঘাত করে দুষ্কৃতীরা তাকে একটি গেস্ট হাউসের কাছে ফেলে দেয়। সেই অবস্থায় পথ চলতি মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন জানাচ্ছিল ওই নাবালিকা। তখনই তার ভিডিয়ো রেকর্ডিং করা হয় বলে অভিযোগ। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ওই নাবালিকাকে উদ্ধার করে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ। ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখে একজনকে শনাকജ্ত করেছে।