জেএনইউ, আইআইটি দিল্লির একাধিক অধ্য়াপককে বাড়ি করে দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে জেএনইউর এক প্রাক্তন স্টাফের বিরুদ্ধে। এনিয়ে এবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জা꧙নিয়েছেন তাঁরাꦦ।
প্রায় সাত বছর ধরে এই শিক্ষাবিদ💞রা বাড়ির জন্য অপেক্ষা করছেন। তারপরেও তারা ঘর পাননি। পরে বুঝতে পারেন তাদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। তারপরই তাঁরা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। দিল্লি পুলিশের কাছে তাঁরা নালিশ করেছেন।
প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানতে পেরেছে ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল ওই অধ্যাপকদের। সꦕূত্রের খবর, ২০১৫ সালে নোবেল সোশিও সায়েন্টিফিক ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন নামে একটি সোসাইটি তৈরি করা হয়েছিল। জেএনইউর এক টেকনিকাল স্টাফ এই সোসাইটি তৈরি করেছিলেন। অবসরের ঠিক আগে এটা তৈরি করা হয়েছিল।
এরপর তিনি জানিয়েছিলেন দ্বারকা নজফগড় এলাকায় প্লটিং করা হবে। সেখানকার জন্য তিনি সদস্যপদ বিক্রি করা শুরু করেন।এরপর তিনি ২ লাখ থেকে ১৬ লাখ পর🃏্যন্ত টাকা নেওয়া শুরু করেন অধ্যাপকদের কাছ থেকে। তিন বছর ধরে তিনি টা𒅌কা নিয়েছিলেন।
প্রফে🌱সর গোবর্ধন দাস বলেন, সত্যতা প্রমাণ করার জন্য় তিনি একটি জমিও দেখিয়েছিলেন। পরে জানা যায় জমি🧸টি সোসাইটির নয়।এদিকে বিপুল টাকা সংগ্রহের পরে তিনি যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। এরপর সমস্ত নম্বর ব্লক করে দিয়েছিলেন তিনি।
এদিকে🃏 কিছুদিন বা♌দে তাকে গুরুগ্রাম এলাকায় পাওয়া যায়। এরপর তিনি আবার অধ্যাপকদের নতুন একটি স্কিমের কথা জানান। এদিকে ২০১৯ সালে তিনি সোসাইটির নাম বদলে সিদ্ধার্থ অফিসার্স হাউজিং অ্যান্ড সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি নামে একটি সোসাইটি তৈরির কথা জানান। এরপর বলা হয়েছিল এই সোসাইটির মাধ্যমে ফ্ল্যাট দেওয়া হবে। কিন্তু বাস্তবে সেসব কিছু হয়নি। জানিয়েছেন আইআইটি দিল্লির প্রফেসর বিশ্বজিৎ কুন্ডু।
কিন্তু তারপরেও ওই ব্যক্তি কোনও চুক্তিও করেননি। ফ্ল্যাটও দেননি। বার বার বলা সত্ত্🧸বেও তিনি সাধারণ সভাও ডাকেননি।এদিকে গায়কোয়ার নিজেই স্বীকার করেছেন ৩৮জন অধ্যাপক এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছেন। তবে ইতিমধ্যে তিনি কাউকে ৫০ শতাংশ ও কাউকে ৮০ শতাংশ টাকা ফেরৎ দিয়েছেন। কিন্তু বাকি টাকা আর দিতে চাইছেন না।
প্রাক্তন বিজ্ঞানী ডঃ বিন্দু দে জানিয়েছেন, একেবারে ভুয়ো একটি স্কিমে। সেখানে ৮ লাখ🌟 টাকা খোয়া গেল আমার। আমি মোট ১৬ লাখ টাকা দিয়েছিলাম। বাকি টাকা🅰 আর দিতে চাইছে না।