দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত বাবা সিদ্দিকি। তা🐎কে বান্দ্রাতে গুলি করা হয়েছিল। পরপর তিনটি গুলি করা হয়েছিল তাঁকে। মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। সেখানেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর💎।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, পূর্ব বান্দ্রায় বাবা সিদ্দিকির ছেলে জিশানের অফিসের বাইরে গুলি চালায় তিন জন। তিনটি গুলিতে বিদ্ধ হয়েছেন তিনি এবং তাকে দ্রুত লীলাব🐼তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কংগ্রেসের সঙ্গে পাঁচ দশকের সম্পর্ক ছিꦍন্ন করে অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপিতে🌼 যোগ দেন সিদ্দিকি।
এদিকে গোটা ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। এলাকায় পদ𓆉স্থ পুলিশ কর্তারা গিয়েছেন। কেন তাঁকে নিশানা করে এভাবে গুলি চালানো হল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে🐷।
বান্দ্রা পশ্চিম থেকে তিনবারের বিধায়♛ক ছিলেন তিনি। তিনি খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের 🐬মন্ত্রীও ছিলেন। তাঁর ছেলে জিসান বর্তমানে বান্দ্রা পূর্বের বিধায়ক। তবে এই খুনের পেছনে রাজনৈতিক কারণ নাকি অন্য কিছু রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
সিদ্দিক মুম্বইয়ের বান্দ্রা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তিনবারের বিধায়ক। ২০১৪ সালের 🐽বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আশিস শেলারের কাছে এই আসনটি হেরে যান।
বাবা সিদ্দিকি ২০০০ সালের গোড়ার দিকে পূর্বতন কংগ্রেস-অবিভ꧋ক্ত এনসিপি সরকারের খাদ্য ও নাগরিক সরবরাহ, শ্রম, খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) এবং ভোক্তা সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।