শুক্রবার মায়ানমার পর🙈িদর্শন করা রোহিঙ্গারা জানিয়েছে, তারা নিজেদের ইচ্ছায় সেখানে যাবেন না৷ রোহিঙ্গাদের জন্য মায়ানমারে নির্মিত দুটি মডেল গ্রাম দেখতে কয়েকজন বাংলাদেশ🧸ি কর্মকর্তা ও ২০ জন রোহিঙ্গার একটি দল ওই সফরে গিয়েছিল৷
প্রতিনিধি দলের এক রোহিঙ্গা সদস্য মোহাম্মদ সেলিম এএফপিকে বলেন, ‘আমরা ক্যাম্প দেখেছি... কিন্তু তারা আমাদের নাগরিকত্বের দাবি মানছে না৷ আমরা ক্যাম্পে যাব না৷’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাꦆদের অবশ্যই নিজেদের জমিতে ফিরতে হবে৷ আমাদের ওই জায়গা পছন্দ হয়নি৷ আমরা যাবে না৷ যদি আমাদের দাবি মানা হয় এবং ফিরে যাওয়া নিরাপদ হয় তাহলে আমরꦗা ফিরব৷’
রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দলের এক নারী সদস্য জানান, তিনি নতুন নির্মিত ওই জায়গায় তার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত৷ সেখানে বাজার, হাসপাতাল ও অ꧅ভ্যর্থনা কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে৷ ‘সেখানে কোনও কিছুই আমাদের জন্য নিরাপদ নয়৷ তারা আবার আমাদের অত্যাচার করতে পারে’, বলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই রোহিঙ্গা নারী৷
এদিকে, বাংলাদেশের রোহিঙ্গা কমিশনার মিজানুর রহমান বলছেন, ‘আজ আমরা মিয়ানমার গিয়েছিলাম৷ সেখানে অনেক রোহিঙ্গা নিশ্চিন্তে ঘুরে-ফিরে বেড়াচ্ছে, 🎐ব্যবসা করছে৷’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যাবাসন অবশ্যই শুরু হতে হবে৷ মিয়ানমারের প্রতিনিধিরাও𝓰 বাংলাদেশে আসবেন৷ তারপর আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে৷’ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এএফপিকে বলেন, বর্ষা মৌসুম শুরুর আগে এ মাসের শেষের দিকে ফিরে যেতে পারেন বলে আশা করছেন তারা৷
এর আগে রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থী সংস্থা জানিয়েছিলেন, তারা রোহিঙ্গাদের মায়ানমার সফর সম্পর্কে অবগত৷ তবে তারা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় বলে জানান সংস্থার মুখপাত্র রেজিনা ডে লা পোর্টিলা৷ বাংল🎶াদেশ ও মিয়ানমারের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির আওতায় এই সফর হচ্ছে বলেও জানান তিন🦄ি৷