হাজার হাজার দর্শনার্থী প্রতিদিন শিরডির সাইবাবা মন্দিরে গিয়ে পুজোর সঙ্গে অনুদান দিয়ে আসেন। অনেকেই প্রণামী বক্সে রেখে আসেন কয়েন। এরপর মন্দির ট্রাস্ট সেই কয়েন নিয়ম মাফিক ব্যাঙ্কে রাখে। এদিকে, এই কয়েন ব্যাঙ্কে রাখা নিয়েই ঘটে গেল বিপত্তি। একের পর এক ব্যাঙ্ক সাইবাবা মন্দির ট্রাস্টকে জানিয়েছে, তাদের কাছে এত জায়গা নেই যে, 🌼এই লক্ষ লক্ষ কয়েন তারা রাখতে পারবে। আর এই♔ ইস্যুতে এবার সাইবাবা ট্রাস্ট চাইছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করুক।
শিরডির বিখ্যাত সাইবাবা মন্দিরের ট্রাস্ট পড়েছে নতুন বিপদে। প্রতিদিনই দর্শনার্থী , পূণ্যার্থীরা সেখানে প্রণামী বক্সে কিছু কিছু কয়েন রেখে যান। আর সেই লক্ষ লক্ষ কয়েন জমা হতে থাকে। সেই কয়েন নিয়েই বিপদে কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ১৩ টি ব্যাঙ্কে রয়েছে শিরডির সাইবাবা মন্দির ট্রাস্টের অ্যাকাউন্ট। বেশিরভাগ ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টই রয়েছে শিরডিতে। তবে একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে নাসিকের ব্যাঙ্কে। ১৩ টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক পর পর জানিয়ে দিয়েছে যে এই বিপুল পরিমাণ কয়েন তাদের রাখার জায়গা নেই। ফলে লক্ষ🥀 লক্ষ 🥂কয়েন কোথায় রাখা যায়, তা নিয়ে বিপাকে মন্দির কর্তৃপক্ষ। ট্রাস্ট বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক মিলিয়ে মোট ১১ কোটি রেখেছে বিভিন্ন জায়গায়। এদিকে, কয়েনগুলি ব্যাঙ্ক নিচ্ছে না বলে মন্দির ট্রাস্ট চিঠি লিখেছে রিজার্ভ ব্যঙ্ককে। এবিষয়ে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের হস্তক্ষেপ দাবি করছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।
(‘সত্যি কথা বলার দাম…’, ১৯ বছর বসবাসের পর সাংসদ বাংলো ছাড়লেন রাহুল, খুললেꦬন মুখ)
প্রতি সপ্তাহে ৭ লক্ষ টাকা মূল্যের কয়েন পায় শিরডির সাইবাবা মন্দির। বছরের হিসাবে ৩.৫ কোটি টাকার কয়েন জমা পড়ে প্রণ𓃲ামী বক্সে। প্রতি সপ্তাহে ২ বার করে ব্যাঙ্কে সেই কয়েন বা প্রণামী বক্সের টাকা রাখা হয়। ট্রাস্ট চাইছে এই কয়েন যাতে ব্যাঙ্কগুলি নেয় তার জন্য পদক্ষেপ করুক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এই বিষয়ে রিজার্ꦏভ ব্যাঙ্ককে চিঠি লিখেছে ট্রাস্ট।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT🗹 App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক꧙