অহম সম্প্রদায়কে ভূমিপুত্র হিসেবে গণ্য করা হ🌜লে পূর্ব বঙ্গ থেকে আসা বাঙালি মুসলিমদেরও অসমের ভূমিপুত্রের স্বীকৃতি দিতে হবে। এমনই দাবি তুললেন নওগাঁও জেলার বিরোধী বিধায়ক আমিনুল ইসলাম।
সোমবার নওগাঁওয়ের ধিং কেন্দ্রের এক ꧅সভায় অহম সম্প্রদায় এবং পূর্ববঙ্গ থেকে আগত বাঙালি মুসলিমদের মধ্যে তুলনা টেনে অসমের ভূমিপত্র প্রশ্নের সংজ্ঞা খোঁজেন এআইইউডিএফ বিধায়ক আমিনুল।
উল্লেখ্য, অসমের আসল অধিবাসী কারা তা জানতে রাজ্যের ছয়টি অসমিয়া ভাষী মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর জনগণনা প্রক্রিয়া চালু করতে চলেছে অসম সরকার। ১৯৮৫ সালের অসম চুক্তির ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী, শুধুমাত্র অসমের ভূমিপু𓃲ত্রদেরই জনপ্রতিনিধিত্ব, কর্মসংস্থান এবং অন্যান্য সুবিধা দেবে প্রশাসন।
অসম চুক্তির এই ধারা প্রয়োগ করা সম্পর্কে মতামত জানিয়ে চলতি মাসেই রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা উচ্চ পর্যায়ের কমিটির। গত সপ্তাহে তাঁর কোকড়াঝার সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানান, কিছু দিনের 𓆉মধ্যেই অসম চুক্তির ওই ধারা বাস্তবায়িত হবে।
আমিনুল ইসলামের দা𓄧বি উড়িয়ে দিয়ে তীব্র সমালোচনা জানিয়েছে একাধিক অহম সংগঠন, যাদের মধꦓ্যে কয়েকটি সরাসরি বিরোধী বিধায়কের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সংঘাত বাধানোর চেষ্টার অভিযোগও এনেছে।
‘আমিনুল ইসলাম নিজের বিবৃতির মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছেন। তাঁর কথাগুলি দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং তাঁকে অযথা গুরুত্ব দেওয়ার দরকার ন♏েই’, জানিয়েছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ।