বিহারের রোহতাস জেলার জয়শ্রী গ্রামে বিষমদ পান করার কারণে মৃতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। উল্লেখ্য, গত নভেম্বর এবং পরবর্তীতে জানুয়ারিতে বিহারে বিষমদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। তখন রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি-জেডিইউ জোট। বিষমদের জেরে দুই শরিক দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল তখন। এখন সরকার বদলেছে। জেডিইউ ক্ষমতায় আছে। বদলেছে শরিক। সঙ্গে এসেছে তেজস্বী যাদবের আরজেডি। তবে বদলায়নি পরিস্থিতি। রোহতাসে এই আবহে বিষমদ সেবনে মৃত্যু হল পাঁচজনের। (আরও পড়ুন: মাদকাসক্ত হয়েই উদ্দাম নাচ ফিনল্যান্ডের প্রধামনমন্ত্রীর? সামন🐽ে এলে রিপোর্ট)
এদিকে রোহতাসে বিষমদ কাণ🤪্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ হতে পারে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এই আবহে শীর্ষ পুলিশ ও প্রশাসনিক আধিকারিকরা জয়শ্রী গ্রামে ক্যাম্প করে আছেন। বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করতে ডিএম এবং এসপি একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। পুলিশ সুপার আশিস ভারতী, বিক্রমগঞ্জের এসডিএম উপেন্দ্র কুমার পাল, ডিএসপি শশী ভূষণ সিং গ্রাম পরিদর্শন করে ঘটনার খ▨োঁজখবর নেন। এদিকে জয়শ্রী গ্রামে মদ বিক্রি করা জিতেন্দ্র চৌধুরীকে গ্রেফতার করে ইতিমধ্যেই জেলে পাঠানো হয়েছে। সংলগ্ন গ্রামে মদ মাফিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়েছে এবং ২৪ জনকে মদ সহ গ্রেফতার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: উবে গেল ক্ষণিকের ‘ভালোবাসা’? 🐎শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে BJP-র অশান্তি ঘিরে জল্পনা
এদিকে এর আগে গত নভেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যেই বিহারে অন্তত পাঁচটি বিষমদ কাণ্ড ঘটে। শুধুমাত্র জানুয়ারি মাসেই তিনটি এমন ঘটনা ঘটে গিয়েছে। গত ১৩ জানুয়ারি নালন্দা, ১৮ জানুয়ারি সারানের পর ২৬ জানুয়ারি বিহারের বক্সারে এমন 🧸ঘটনা ঘটে। বিহারে মদ্যপান নিষিদ্ধ করার উদ্দেশে একাধিক 𓆉পদক্ষেপ করলেও সফল হয়নি নীতীশের সরকার। কঠোর অভিযান চললেও মদ বিক্রি রোখা যায়নি সম্পূর্ণ ভাবে।