আরজি কর আবহের মধ্যেই গোয়ায় ৪ বছরের এক ইউরোপীয় শিশুকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল। বিহারের এক পরিযায়ী শ্রমিকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় ২৯ বছর বয়সি ওই পরিযায়ী শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে গোয়া পুলিশ। মঙ্গলবার শিশুর পরিবারের তরফে থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। তার ভিত্তি🍌তে যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম মহম্মদ ফৈয়🉐াজ আলম। তার বিরুদ্ধে পকসো আইন সহ ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশে ৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণের পর আত্মঘꦑা꧒তী ৬০ বছরের বৃদ্ধ
জানা গিয়েছে, শিশুটি তার পরিবারের সঙ্গে ২০১৬ সাল থেকে ভারতে থাকছিল। প্রায়ই তারা গোয়ায় থাকত। দু’মাস আগেই ওই পরিবারটি গোয়ায় গিয়েছিল। অভিযোগ, শিশু বাড়ির পাশে খেলছিল। সেই সময় তাকে বাড়ির কাছেই যুবক একটি ঘরে নিয়ে গিয়ে শিশুকে যৌন নির্যাতন করে। শিশুটি যন্ত্রণায় ছটফট করতে শুরু করে। পরে শিশুর কাছ থেকে পুরো বিষয়টি জানতে পারেন তার মা। পরে তিনি থানায় গিয়ে অভিযোগ জানান। অভিযোগে বলা হয়েছে, সোমবার সন্ধ্যায় বাড়ির পাশে খেলার সময় ওই যুবক শিশুকে ভাড়া বাড়িতে ডেক🐼ে নিয়ে যায়। সেটি পাশেই অবস্থিত। সেখানেই যৌন নির্যাতন চালানো হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, যুবক পেশায় একজন নির্মাণ শ্রমিক। একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শিশুটির বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শ্রমিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।আঞ্জুনা পুলিশ ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস), গোয়া শিশু আইন এবং যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা (পকসো আইন)-এ൲র একাধিক ধারায় অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু ⛎করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, অনুরূপ একটি ঘটনা ঘটেছিল গত এপ্রিলে। দক্ষিণ গোয়ার ভাস্কো এলাকায় পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছিল। পুলিশ বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করে ১৫ থেকে ২০ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছিল। সেক্ষেত্রেও বিহারের কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকের নাম জড়িয়েছিল। ঘটনায় ময়নাতদন্ত করে জানা যায়🦋, মেয়েটিকে প্রথমে যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল তারপরে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছিল। আর তারপর এসির গোয়াই শিশুকে যৌন নির্যাতনে নাম🐷 জড়ালো বিহারেরই এক পরিযায়ী শ্রমিকের।