সংসারে আর্থিক উন্নতির জন্য প্রতিদিন ৬০০ টাকা করে বাঁচাতেই হবে। আর যদি তা না করতে পারেন, তাহলে এটা মেনে নিতে হবে যে ওই ব্যক্তি ভালো বেতন পান না। ধনকু🎐বের হর্ষ গোয়েঙ্কার পরামর্শ দেখে অবাক নেটিজেনরা। সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: (Durga Pujo with NBSTC: পুজোয় কি এবার উত্তরবঙ্𓂃গে? এনবিএসটিসির পুজো পরিক্রমার বুকিং শুরু, ডিনারও থাকছে)
সংসার চালানোর জন্য ছোট ছোট অভ্যাসগুলো কতটা জরুরি, আর্থিক উন্নতির জন্য পকেটে পয়সা রাখা কীভাবে সম্ভব, এই সবটা বোঝানোর জন্য এদিন এক্স প্ল্যাটফর্মে এক༺টি পোস্ট করেছিলেন হর্ষ গোয়েঙ্কা।ꦫ আরপিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান লিখেছেন, প্রতিদিন ৬০০ টাকা সঞ্চয় = প্রতি বছর ২,১৯,০০০ টাকা। প্রতিদিন ২০ পৃষ্ঠা পড়া = প্রতি বছর ৩০টি বই পড়া। প্রতিদিন ১০,০০০ কদম হাঁটা = প্রতি বছর ৭০ ম্যারাথন। এমনটা লিখেই গোয়েঙ্কার দাবি, ছোট অভ্যাসের শক্তিকে কখনওই অবহেলা করবেন না।
আরও পড়ুন: (Mysterious Radio Signal: মহাকাশ থেকে ভেসে আসছে কোন গোপন বার্তা? ৮ বিলিয়ন বছর পরে এল নতুন রেডিও স♐িগন্যাল)
কী বলছেন ভারতীয়রা
হর্ষ গোয়েঙ্কার এই পরামর্শ বাস্তবিক মনে হয়নি তাঁদের। একজন বলেছেন, '৭০ শতাংশ ভারতীয় এর থেকে কম আয় করেন। তাই এই নাটক বন্ধ করুন এবং আপনার কর্মীদের ভাꩲল বেতন দিন।' অন্যজনের দাবি, 'স্বপ্ন দেখার আগে মাটির দিকে দেখুন। ভারতীয়দের বেশিরভাগই উপার্জনের জন্য সংগ্রাম করছেন। আর আপনি প্রতিদিন ৬০০ টাকা করে বাঁচানোর কথা বলছেন। ৬০০? অধিকাংশ ভারতীয় সামান্য কয়েকটা টাকা উপার্জন করতে ১৫ ঘণ্টার বেশি সময় ব্যয় করেন।' এইভাবে অনেকেই আবার গোয়েঙ্কা বাস্তব চেনেন না বলে অভিযোগ করেছেন।
আরও পড়ুন: (𝓀Durga Puja Wish⛦: মুঠোফোনের মাধ্যমে পাঠান শারদীয়ার শুভেচ্ছাবার্তা, আপনার জন্য রইল কিছু নমুনা)
কর্পোরেট কর্মীরাও গোয়েঙ্কার পরাম🍸র্শটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
হর্ষ গোয়েঙ্কা এই জবাব দেন
হর্ষ গোয়েঙ্কা, যদিও এই সমালোচনায় হতাশ হননি। বরং এটি ⛦নিয়ে রসিকতা করারই চেষ্টা করেন এদিন। কিন্তু তাঁর রসিকতাটিও ভাল চোখে দেখেননি অনেকেই। এদিন একজন সাংবাদিক তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন যে কতজন ভারতীয় প্রতি মাসে ১৮,০০০ টাকা সঞ্চয় করতে পারবেন, তারই উত্তরে গোয়েঙ্কা বলেন, 'অবশ্যই আপনি ভাল বেতন পান না।' গোয়েঙ্কার এই প্রতিক্রিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক মানুষকে বিরক্ত করেছে। একজন ব্যবহারকারী, এ প্রসঙ্গে বলেন, 'তিনি ভালো আছেন বলে মনে করেন, অন্য সবাইও ভালো আছেন। এটা সত্যিই দুঃখজনক।' অন্য একজন বলেছেন, ‘এটꦕি সত্যিই অপমানজনক, এটা ভাবতেই খারাপ লাগে যে কোটিপতিরা নিতান্তই মধ্যবিত্তদের কোন চোখে দেখেন।’