পদ্💫ম শিবিরের দুই সাংসদের দু’রকম দাবি দেখতে পাওয়া গেল সংসদে। একজন সরাসরি উত্তরবঙ্গকে ভাগ করতে প্রস্তাব দিয়েছেন। আর একজন সন্দেশখালিতে কেন্দ্রীয় আবাসিক বিদ্যালয় তৈরি করার প্রস্তাব দিলেন। বাংলার জন্য কোনও কাজ না করার অভিযোগ ওঠে বিজেপির বিরুদ্ধে। আর তাই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবি হয়েছে বিজেপির বাংলায়। আসন সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১২। আর সেখানে তৃণমূল কংগ্রেস মানুষের কাজ করে ২৯টি আসন জিতেছে। কিন্তু সংসদে এমন দাবি করা দুই বিজেপি সাংসদ কারা? উঠছে প্রশ্ন।
সন্দেশখালিকে ইস্যুকে করে লোকসভা নির্বাচনে বৈতরণী পার করবে ভেবে ছিলেন বিজেপি নেতারা। কিন্তু বসিরহ✅াট লোকসভা কেন্দ্রে ব্যাপকভাবে হেরেছে বিজেপি। সন্দেশখালি ইস্যু কাজ করেনি। কারণ দুটি স্টিং অপারেশন ভিডিয়ো বেরিয়ে যাওয়ায় ফাঁস হয়ে যায় বিজেপির ষড়যন্ত্র। তারপর থেকে ম🐭হিলারা বেরিয়ে এসে বিজেপির বিরুদ্ধে মুখ খুলতে থাকেন। যদিও ওই দুটি ভিডিয়ো হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা ডিজিটাল যাচাই করেনি। এবার রাজ্যসভায় বিজেপির সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য সন্দেশখালিতে কেন্দ্রের ‘একলব্য মডেল’–এর বিদ্যালয় চেয়েছেন। সন্দেশখালি আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা। তাই এখানে শিক্ষার প্রসার ঘটাতে ‘একলব্য মডেল’ কেন্দ্রের আবাসিক বিদ্যালয় প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: মিনিবাসের ইঞ্জিন থেকে বের হচ্ছে ধোঁয়ার🔯 কুণ্ডলী, মহাজ🌳াতি সদনের সামনে আলোড়ন
নরেন্দ্র মোদী কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসে দেশের নানা প্রান্তে আদিবাসী অধ্যুষিত𝓰 এলাকায় ‘একলব্য মডেল’ আবাসিক বিদ্যালয় চালু করেছিলেন। বাংলার সাতটি জায়গায় এই ধরনের স্কুল রয়েছে। আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা হওয়ায় সন্দেশখালিতে ‘একলব্য মডেল’ চালু করার প্রস্তাব দেন শমীক ভট্টাচার্য। এই ধরনের স্কুলে পড়াশোনার পাশাপা🀅শি থাকার সুবিধাও পায় পড়ুয়ারা। কেন্দ্রের আদিবাসী উন্নয়ন মন্ত্রক এই স্কুলগুলি চালিয়ে থাকে। যদি শমীক ভট্টাচার্য এই প্রস্তাব রাজ্যসভায় পাশ করাতে পারেন তাহলে দেখাতে পারবেন বাংলার জন্য তিনি কাজ করেছেন। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, জলপাইগুড়ি, বীরভূম এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে ‘একলব্য মডেল’ স্কুল আছে। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা করে। এগুলি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল।