আরও বাড়ানো হবে বিমানবন্দরের সংখ্যা। বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী বাজেটে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বিমানবন্দরের সংখ্যা দ্বিগুণ করার ঘোষণা করܫেছেন। অর্থাৎ ১৪৯টি বিমানবন্দর গড়ে তোলা হবে। সেইসঙ্গে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিমান রুটের সংখ্যা বাড়িয়ে ৫১৭ করা হবে। সীতারামন বলেছেন যে এবার ভারতীয় উড়ান সংস্থাগুলি ১,০০০ টিরও বেশি বিমানের বরাত দিয়েছে। যা রেকর্ড।
২০২৩ সালের বাজেটে অসামরিক বিমান পরিবহণের পরিকাঠামো আরও মজবুত করতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছিল। পরিকাঠামো উন্নয়নের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল মোটা অঙ্কের অর্থ। মূলত যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করতে এবং দেশไের বিভিন্ন প্রান্তে উ🧸ড়ান পরিষেবা শুরু করার জন্য সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
লক্ষ্মীবারে বাজেট পেশ, আম জনতার লক্ষ্মীলাভ হল? আয়কর নিয়ে কী বললেন 💯নির্মলা
উড়ান প্রকল্পের 🌌আওতায় ৫০টিরও বেশি নয়া বিমানবন্দর তৈরির পদক্ষেপ করা হয়েছিল। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের জন্য ৩,১১৩.৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। সেইসঙ্গে দেশের মধ্যেই বিমানের বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরির উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। তাতে একদিকে যেমন রফতানি কমিয়ে আনা যাবে, তেমনই বাড়বে কর্মসংস্থানের সুযোগ। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ভোটের আগে এই 🐠অন্তর্বর্তী বাজেটে আরও আর্থিক সহায়তার প্রত্যাশা করা হয়েছিল।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশের সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে করিডর প্রকল্পের বাস্তবায়ন করা হবে। সেগুলি হল - শক্তি, খনিজ ও সিমেন্ট করিডর; বন্দর সংযোগ করিডর এবং হাই-ট্র্যাফিক ডেনসিটি করিডর। প্রধানমন্ত্রী গতিশক্তির আওতায় সেই প্রকল্পে🌱র বাস্তবায়ন করা হবে।’ তিনি দাবি করেন যে ওই তিনটি করিডরের ফলে পণ্য পরিবহণ সহজ হবে। কমবে খরচ।
শুধু তাই নয়, ‘হাই-ট্র্যাফিক ডেনসিটি করিডর’-র ফলে যাত্রীবাহী ট্রেনের গতিও বাড়বে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি দাবি করেন, ‘হাই-ট🏅্র্যাফিক ডেনসিটি করিডর’-র ফলে যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোর কাজটা আরও মꦚসৃণ হবে। বিভিন্ন লাইনে যে প্রচুর সংখ্যক ট্রেনের চাপ থাকে, সেটা কমে যাবে। ফলস্বরূপ গতি বাড়বে যাত্রীবাহী ট্রেনের। বাড়বে যাত্রীদের সুরক্ষা।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই তিনটি অর্থনৈতিক করিডর প্রকল্পের ফলে আমাদের জিডিপি বাড়বে। পণ্য পরিবহণের খরচ কমবে।’ উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর আছে। পশ্চিমবঙ্গেও সেই কাজ চলছে। সোননগর থেকে ডানকুনি পর্যন্ত ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর তৈরির পরিকল্পনা ছিল। যদিও গত বছর রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে অন্ডালꦿ পর্যন্ত এসে থেমে যাবে সেই ꦅফ্রেট করিডর।