দাম কমল ভোজ্য তেলের। শুক্রবার কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রকের তরফে তেলের দাম কমার বিষয় জানানো হয়। একাধিক ভোজ্য তেলের উপর সাধারণ শুল্ক প্🌸রত্যাহারের ফলে এই দাম কমেছে বলে দাবি করা হয় কেন্দ্রের তরফে। কেন্দ্র জানায়, শুক্রবার থেকে বাজারে বাদাম তেল, সূর্যমুখী ও সয়াবিন তেলের দাম ৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে সর্ষের তেলের দাম অꦉপরিবর্তিত রয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ভোজ্য তেল বিক্রয়কারী সংস্থাগুলিকে পণ্যের দাম কমানোর অনুরোধ করেছিল কেন্দ্র। এর ফলে তেল সংস্থার সংগঠন সলভেন্ট এক্সট্র্যাক্টর অ্যাসোসিয়েশন জানায়, প্রতি কেজি তেলে ৩ থেকে ৫ টাকা দাম কমানো হবে। সেই ঘোষণার পরই কেন্দ্র একাধিক তেলের উপর সাধারণ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে। এর আগে আড়াই শাংশ হারে সাধারণ শুল্ক ধার্য করা হত তেলের উপর। অক্টোবরেই আমদানি শুল্ক ও কৃষি কর কমানোর ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে গতকাল কেন্দ্রীয় খাদ্যসচিব শুধাংশু পাণ্ডে দাবি করেন, কেন্দ্রের পদক্ষেপের সুফল দেখা যাচ্ছে বাজারে। তাঁর কথায়, 'সব থেকে খারাপ সময় পেরিয়ে এসেছ𝔍ি আমরা।'
এর আগেও ভোজ্য তেলের দাম কমাতে পদক্ষেপ নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ভোজ্য তেলের দাম যাতে কম হয়, তা নিশ্চিত করার উপায💫় নিয়ে আলোচনা করার জন্য গতমাসের শেষের দিকে ক💧েন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে একটি বৈঠকও হয়। রাজ্যগুলিকে ভোজ্য তেল এবং তৈলবীজ গুদামজাত করার ঊর্ধ্বসীমা বেঁধে দিতে বলে কেন্দ্র। তেলের বীজের ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে আগামী বছরের ১ মার্চ পর্যন্ত গুদামজাত করার সর্বোচ্চ সীমা ধার্য করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়াতেই ভারতের বাজারেও তার প্রভাব পড়ে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার চেষ্টা করছে, যাতে তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যায়।